বুধবার ২২ মে ২০২৪ ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

শিরোনাম: দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদে নির্বাচনে যারা জয়ী হলেন    ‘কেস খেলবা আসো, যেটা খেলার মন চায়,সেটাই খেলো নিপুণকে ডিপজল    সংবাদপত্র শিল্পকে জনগুরুত্বপূর্ণ শিল্প হিসেবে ঘোষণার দাবি    দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬টিতে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে : সিইসি    ঈদের আগ পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়বে না : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী    নিজেদের শক্তিতে সরকারকে পরাজিত করতে হবে : ফখরুল     ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন শেষ চলছে গণনা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সখিপুরে ৭১’র মুক্তিযোদ্ধের হেড কোয়াটার স্মরণে দোয়া ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত
জাহিদুল ইসলাম,সখিপুর(টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
প্রকাশ: শনিবার, ২৯ মে, ২০২১, ৯:৫৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

আজ সকাল ৯.০০টায় সখিপুরের মহানন্দপুর বিজয় স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্থাপিত  স্মৃতি স্তম্ভ গিরে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

এতে উপস্থিত ছিলেন-সখিপুর পৌরসভার মেয়র-বীরমুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ আজাদ, সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযুদ্ধা এম. ও.গনি, ইউনিয়ন কমান্ডার বীরমুক্তিযুদ্ধা নূরুল ইসলাম, বীরমুক্তিযুদ্ধা গোলাম মোস্তফাসহ এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ। আরও উপস্থিত ছিলেন-মহানন্দপুর বিজয় স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষকবৃন্দ। 

সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বীরযোদ্ধারা বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে মহানন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ফোরকানিয়া মাদ্রাসায় স্থাপিত হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধের হেড কোয়াটার। এখান থেকেই বঙ্গবীর আঃ কাদের ছিদ্দিকি বীরউত্তমের নেতৃত্বে  যুদ্ধ পরিচালিত হত।  টাঙ্গাইল ও পাশ্বের তিন জেলা ঢাকা, ময়মনসিংহ ও পাবনার বিস্তৃর্ণ এলাকায় কাদীরিয়া বাহিনীর বীর যোদ্ধারা একের পর এক অভিযান চালিয়ে পাকিস্তানী সৈন্যদের বিপর্যস্ত করে তুলেছিল। এ অঞ্চলে কোন যুদ্ধেই পরাজিত হননি তারা। মুক্তিযোদ্ধের সময় এ বাহিনির ছিল নিজস্ব হাসপাতাল, জনসংযোগ বিভাগ, বেতার ও টেলিফোন যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ নানা কার্যক্রম। এখান থেকেই রনাঙ্গন পত্রিকা প্রকাশ করা হত। স্বাধীনতার ৫০ বছরে পদার্পণে মুক্তিযোদ্দারা মহানন্দপুর এসে তাদের অতীতের সেই একাত্তরের ভয়াবহ যুদ্ধের স্মৃতি চারণ করেন। দীর্ঘ এক-দেড় কিলোমিটার বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে ছিল এই বাহিনীর  কার্যক্রম। বীর মুক্তিযোদ্দা জামাল হোসেনের বাড়ী, সাহেব আলী  মুন্সির বাড়ী, বীর মুক্তিযোদ্দা আঃ বাছেদের বাড়ী, আলহাজ ওমর আলী সরকারের বাড়ীসহ আরো অনেক বাড়ীতেই ছিল কাদেরিয়া বাহিনীর কার্য়ক্রম। কোন বাড়ীতে হাসপাতাল, কোন বাড়ীতে জেলাখানা, কোন বাড়ীতে খাদ্য ও গোলাবারুদ মজুদ ছিল। যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ হন এ বাহিনীর অনেক মুক্তিযোদ্ধা। আবার নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচেও যান অনেকে।  প্রায় ৩ শতাধিক সম্মুখ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করার বিরল কৃতিত্ব রয়েছে কাদেরিয়া বাহিনীর। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তিতে দাঁড়িয়ে এ বাহিনির বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দাবী টাঙ্গাইল জুড়ে মুক্তিযোদ্ধের যে স্মৃতি চিহ্ন গুলো রয়েছে  তা যেন  সংরক্ষনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। 

পরে  শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরনে দোয়া করা হয় ।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]