শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ১২ পৌষ ১৪৩১

শিরোনাম: টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা তিন গাড়িকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫   অনলাইনে দীর্ঘসময় কাটাচ্ছে কিশোর-কিশোরীরা, আসক্তি কমাতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ কী?   ১৫ কুকুরকে ৩ মাস খাওয়ানোর শর্তে আসামির মুক্তি   রাউজানের যুবলীগ নেতাকে অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি   সৎ নেতৃত্ব থেকে দেশ এখনো বঞ্চিত : জামায়াতের আমির   রাষ্ট্রদূত হলেন সেনাবাহিনীর দুই কর্মকর্তা   জানুয়ারিতে ৫০ মডেল মসজিদ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
ঋণ পরিশোধ ও প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো
ভোরের পাতা ডেস্ক
প্রকাশ: রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ৬:২৭ পিএম আপডেট: ২৫.০২.২০২৪ ৬:৩০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

রবিশ্ব অর্থনীতিতে সংকটের মধ্যেও ঋণ পরিশোধ ও প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশনস) অ্যানা বেজার্ড। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর দপ্তরে তার সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সেখানেই তিনি এমন মনোভাবের কথা জানান। 

বাংলাদেশের সমসাময়িক ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে চলমান প্রকল্প নিয়ে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। পরে সংবাদকর্মীদের তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে বিশ্বব্যাংক কীভাবে সহায়তা করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাছাড়া সামাজিক সুরক্ষা, এসএমই খাতের উন্নয়ন নিয়েও কথা হয়েছে।

অ্যানা বেজার্ড বলেন, বিশ্ব অর্থনীতি সংকটের মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ যার বাইরে না। এসবের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন ও ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশনস) অ্যানা বেজার্ডের এটি তার প্রথম বাংলাদেশ সফর।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে সহায়তাকারী প্রথম উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে বিশ্বব্যাংক অন্যতম। দেশ স্বাধীনের পর বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ৪১ বিলিয়ন ডলারের বেশি সহায়তা দিয়েছে। এই ঋণের বেশিরভাগই অনুদান বা রেয়াতি ঋণ। বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) সমর্থিত বৃহত্তম কর্মসূচি চলমান।

১৯৭২ সালে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের সদস্য হয়। ওই বছর অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে প্রথম ঋণ নেয়। যার পরিমাণ ছিল ৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা নেওয়া হয় জরুরি অগ্রাধিকার খাতে। একই বছরের নভেম্বরে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া হয়। 

পরে ১৯৭৩ সালে প্রথম বাংলাদেশে পানি সরবরাহ খাতের জন্য প্রকল্প অনুমোদন করে আন্তর্জাতিক অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানটি। এরপর থেকে বাংলাদেশ বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ নেয় বিশ্বব্যাংক থেকে। বাংলাদেশে দুটি বড় অবকাঠামো প্রকল্প বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু (যমুনা সেতু) এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক (দুই লেন) নির্মাণসহ এ পর্যন্ত ৩০০ প্রকল্প হয়েছে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে। নতুন করে চলমান আছে আরও ৫৭ প্রকল্প।


ভোরের পাতা/আরএস



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]