ক্রীড়া পরিদপ্তরের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক যথাযোগ্য মর্যাদায় ও আড়ম্বরপূর্ণভাবে দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে এই প্রথম জাকজমকপূর্নভাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
ঢাকার মোহাম্মদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ১৬ ডিসেম্বর ও মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও সকাল ৮ টায় সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সারাদিন বিভিন্ন কর্মসূচি যেমন ছাত্র ছাত্রীদের বিভিন্ন ধরনের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, প্রীতি টি ২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা, অতিথিদের জন্য হাঁড়ি ভাংগা,
জাতির শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত /প্রার্থনা, মহিলাদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ছাত্রীদের প্রীতি ভলিবল প্রতিযোগিতা, প্রীতি ভলিবল প্রতিযোগিতা (ক্রীড়া পরিদপ্তর বনাম কলেজ)।
সন্ধ্যা ৫.৩০ টায় জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার শীর্ষক আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণ এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ বিষয়ে ক্রীড়া পরিদপ্তরের উচ্চমান সহকারী আশিকুল ইসলাম বলেন, কখনো ক্রীড়া পরিদপ্তরে এধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে আমার জানা নাই, আমি কখনো দেখিনি। সেখানে এবার এতো জাঁকজমকপূর্ণ দিনব্যাপী আয়োজন, এটা আমাদের কল্পনারও বাইরে ছিল। আসলে নেতৃত্বটা একটা বিশাল ফ্যাক্টর, আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী ও দেশপ্রেম থাকতে হবে। আমাদের বর্তমান পরিচালক তরিকুল ইসলাম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং তিনি একজন মেধাবী, দক্ষ ও চৌকস অফিসার। কাজের প্রতি তার যে ডেডিকেশন এটা আমি আগে কোনো অফিসারের মধ্যে দেখিনি। সততা ও নৈতিকতার বিষয়ে তিনি আপোষহীন, আমাদের প্রত্যাশা ক্রীড়া পরিদপ্তর স্যারের দক্ষ নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে।
এবিষয়ে ঢাকা জেলা ক্রীড়া অফিসার মোঃ রেজাউল করিম বলেন, মহান বিজয় দিবস এবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় ও আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে উদযাপন করার জন্য বর্তমান পরিচালক স্যারকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
এবিষয়ে ক্রীড়া পরিদপ্তরের উপপরিচালক ফেরদৌস আলম বলেন, বর্তমান পরিচালক তরিকুল ইসলাম স্যার এতো বেশি পরিশ্রমী, দক্ষ ও চৌকস। তিনি শুধু বিজয় দিবস উদযাপন নয়, ক্রীড়া পরিদপ্তরের সকল কাজ পরিবর্তন করে ফেলেছেন।
এবিষয়ে পরিচালক (যুগ্ম সচিব), ক্রীড়া পরিদপ্তর তরিকুল ইসলাম বলেন, মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা আমাদের দায়িত্ব। আর আমি পরিবর্তনে বিশ্বাসী, ক্রীড়া পরিদপ্তরের সকল কিছুতে পরিবর্তন করতে নানান ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।