সাইফ পাওয়ার টেকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ই-ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের প্রকল্প সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম এই দুর্ঘটনায় মারা যান। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আমিনুজ্জামানসহ আহত হয়েছেন ১৮ জন। আহতরা হলেন- সেফটি অফিসার গোলাম রাব্বানী, এজিএম নাজমুল হাসান, হিসাব বিভাগের নূর হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, প্রশাসন বিভাগের সুফী সাব্বির আহমেদ, সিনিয়র ম্যানেজার মনিরুল ইসলাম, গোলাম রাব্বানী, অফিস এক্সিকিউটিভ নিজাম উদ্দিন, এইচআর এক্সিকিউটিভ কায়সার আরাফাত এবং নিরাপত্তা প্রহরী চারজন যথাক্রমে- তারিকুল, শাকিল, আনোয়ার এবং মামুন প্রমুখ।
আহত সবাই ঝুঁকিমুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ইতোমধ্যেই পরিচালক আমিনুজ্জামান ছাড়া বাকী সবাই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফও) হাসান রেজা জানান, ক্ষয়ক্ষতি এখনও নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি। পুড়ে যাওয়া ধ্বংসস্তূপের কারণে ক্ষয়ক্ষতির হিসাবে কিছুটা সময় লাগছে।
উল্লেখ্য, প্রায় ২৭ বছর ধরে দেশে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে সাইফ পাওয়ার টেক। প্রকৌশল খাতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যাপক সুনাম রয়েছে। চট্টগ্রাম ও দুবাইয়ের বন্দরের মালামাল হ্যান্ডেলিং, নদী খনন, ব্যাটারি, বিদ্যুৎ উৎপাদন, পুনঃনবায়নযোগ্য জ্বালানি, এলইডি লাইটিং সল্যুশন, ফার্মাসিউটিক্যালসের প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনসহ নানাবিধ মৌলিক ব্যবসা রয়েছে তাদের।