এ বিষয়ে বাবলুর রহমান বলেন, ‘প্রায় ২৫ বছর ধরে যুবলীগ করে আসছি। কিন্তু তার পরেও আমাকে মূল্যায়ন করেনি। তাই আমি এই সংগঠন ছেড়ে দিতে চাই। সেই সঙ্গে ঘোষণা দিচ্ছি, আমি আর রাজনীতি করব না। এত দিন রাজনীতি করতে গিয়ে যদি কারও ক্ষতির কারণ হয়ে থাকি, তাহলে ক্ষমা চাই। আমাকে ক্ষমা করবেন। আমি নিজেকে পরিশুদ্ধ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই।’
ঢোলারহাট ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি দিলীপ কুমার বর্মন বলেন, ‘তিনি (বাবলুর রহমান) এক সময় ২১ নম্বর ঢলোরহাট ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ইতিমধ্যে তাকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সে বহিষ্কৃত, তার ব্যাপারে নারী সংশ্লিষ্ট অভিযোগ আছে।’
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা ঢোলারহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সীমান্ত কুমার বর্মন নির্মল বলেন, ‘তার (বাবলুর রহমান) বাবা ছিল বিহারী, বিহারীর ছেলে কি আওয়ামী লীগ করবে? সে এক সময় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। কিন্তু এবার কমিটি করার আগে পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত হওয়ায় সে আর এই কমিটিতে নেই। সে দুধ দিয়ে গোসল করে রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছে, এটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। ’