শুক্রবার ২৯ নভেম্বর ২০২৪ ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
টেলেক্স চেয়ারম্যান-এমডির বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা
ভোরের পাতা ডেস্ক
প্রকাশ: রোববার, ২২ অক্টোবর, ২০২৩, ৭:৪৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

টেলিসেবার মাধ্যমে প্রায় ২৪১ টাকা পাচারের অভিযোগে টেলেক্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২২ অক্টোবর) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়- ১ এর উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহাম্মদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। 

টেলিসেবার মাধ্যমে প্রায় ২৪১ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে দুদকের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এসব তথ্য জানিয়েছেন। 

সচিব বলেন, মামলার আসামিরা দায়িত্ব পালনকালে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর (ক) (২) ধারা লঙ্ঘন করে ২৪০ কোটি ৯৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৯৯ টাকা পাচার করেছেন। 

মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ইনকামিং কল বা সেবা রপ্তানির মূল্য বাবদ ব্যাংকিং চ্যানেলে ফরেন কারেন্সি/এফসি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ওই টাকা বাংলাদেশে আনার বাধ্যবাধকতা থাকলেও তারা তা করেননি।’ 

মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদক অনুসন্ধানকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি পর্যালোচনা করা হয়। পর্যালোচনায় টেলেক্স লিমিটেড আন্তর্জাতিক কিংবা বৈদেশিক ইনকামিং কলসেবা রপ্তানির জন্য বিটিআরসি থেকে আইজিডব্লিউ লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান। 

এতে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে আইজিডব্লিউ অপারেটর টেলেক্স লিমিটেড কর্তৃক আন্তর্জাতিক কিংবা বৈদেশিক ইনকামিং কল আনয়ন-সংক্রান্তে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত রেকর্ড বা তথ্যাদি পর্যালোচনায় দেখা গেছে ১৩ মাসে (আগস্ট ২০১২ থেকে আগস্ট ২০১৩ পর্যন্ত) ১০২ কোটি ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৮৯৭টি কলসেবা রপ্তানি করে। রপ্তানিকৃত এ সেবার মূল্য বাবদ প্রতি কল মিনিট ০.০৩০ মার্কিন ডলার হিসাবে মোট মূল্য ৩ কোটি ৬ লাখ ৩১ হাজার ৪০৭ মার্কিন ডলার। 

এই আন্তর্জাতিক ইনকামিং কলের মূল্য বাবদ ওই পরিমাণ মার্কিন ডলার আইন মোতাবেক ফরেন রেমিট্যান্স হিসেবে বাংলাদেশে প্রত্যাবসিত হওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু এর পরিবর্তে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯১৪ মার্কিন ডলার প্রত্যাবসিত হয়েছে। বাকি ৩ কোটি ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৪৯৩ মার্কিন ডলার যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৪০ কোটি ৯৪ লাখ ৪২ হাজার ৫৯৯ টাকা আসেনি।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]