শনিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
গঙ্গাচড়ায় তিস্তার বন্যায় ১০ হেক্টর আমনের ক্ষতি
গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ: সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৩, ৯:৫৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

উজানের পাহাড়ী ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় বৃদ্ধি পাওয়া তিস্তা নদীর পানি কমে গেছে । ফলে তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় নদী ভাঙন আতঙ্কে ভুগছে মানুষজন। অনেকে বাড়ি-ঘর সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছে।  বিপদসীমার নিচে নেমে এসেছে তিস্তার ডালিয়া ও কাউনিয়া পয়েন্টের পানি।

এদিকে বন্যায় উপজেলার লহ্মীটারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইচলী গ্রামের স্বেচ্ছাসেবক বাঁধের আড়াই’শ ফুট অংশ ভেঙ্গে গেছে। এতে করে পশ্চিম ইচলী’র  আবুল কালাম (৪০), রাজ্জাক (৪২), আব্দুর রহমানের (৪৫) বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নষ্ট হয়ে গেছে ১০ হেক্টর আমনের ক্ষেত। হুমকির মুখে রয়েছে ২টি মন্দির, একটি ঈদগাহ মাঠ ও ৪০ থেকে ৫০টি ঘরবাড়ি।

লহ্মীটারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইচলী গ্রামের কৃষক আবুল কাশেম, মজিবুর রহমান, বিমল চন্দ্র রায় বলেন, আমরা বছরে একবারই আমন ধান আবাদ করি। এছাড়া অন্য কোনও আবাদ করার সুযোগ পাই না। এবার এই বন্যার কারণে সেই আমনও মাটির তলে চলি গ্যাছে। পরিবারের খাদ্যের যোগান যে আবাদ থেকে আসে তা মাটির নিচে। এখন সরকারি সহযোগিতা না পেলে আমাদের পথে বসতে হবে।

লহ্মীটারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল হাদী বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে আমরা দীর্ঘদিন ধরে বিনবিনা থেকে চর শংকরদহ পর্যন্ত একটি বাঁধের দাবী জানিয়ে আসছি। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ড আশ্বাস দিয়েও এ কাজ করেনি। পরবর্তীতে আমরা স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে একটি বালু’র বাঁধ দিয়ে কয়েক বছর চরবাসী ও ফসলী জমিকে বন্যার হাত থেকে রক্ষা করেছি। ইতোমধ্যে তিস্তার তীব্র স্রোতে সেই বাঁধটি ভেঙ্গে যায়। এতে করে এলাকার ৩টি বাড়ি নদীতে বিলীন হওয়াসহ একরের পর একর আমনের ক্ষেত নষ্ট হয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে দুটি মন্দিরও।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার  নাহিদ তামান্না বলেন, পশ্চিম ইচলীকে ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে। বন্যা-ভাঙ্গন থেকে উপজেলার মানুষকে রক্ষায় উপজেলা প্রশাসন তৎপর রয়েছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]