প্রকাশ: শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৮:১৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
পাল্লেকেল্লেতে টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে নির্ধারিত ৪৮ ওভার ৫ বলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৬৬ রান তুলেছে ভারত। যেখানে ৮৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাছাড়া ৮২ রান করেছেন ইশান কিষাণ। পাকিস্তানের হয়ে ৩৫ রানে ৫ উইকেট শিকার করে দিনের সেরা বোলার আফ্রিদি।
এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তার সঙ্গে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন শুভমান গিল। শুরু থেকেই দেখে খেলতে থাকেন দুজন। ইনিংসের চার ওভার শেষ হতেই বৃষ্টি নামা শুরু হয়।
আরো দুই বল হতেই খেলা বন্ধের ঘোষণা দেন আম্পায়াররা। কিছুক্ষণ বিরতি শেষে ম্যাচ শুরু হয়। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ১১ রানে বোল্ড হন রোহিত। নিজের পরের ওভারে আবার আঘাত হানেন আফ্রিদি। এবার বিরাট কোহলিকে বোল্ড করেন তিনি।
সাজঘরে ফেরার আগে কোহলি করেন মাত্র ৪ রান। চারে নেমে ১৪ রানের বেশি করতে পারেননি শ্রেয়াস আইয়ার। তিনি ফেরার পর দ্বিতীয়বারের মতো বৃষ্টি বাধায় থামে ম্যাচ। এবারও অল্প সময়ের বিরতিতেই মাঠে গড়ায় খেলা।
খেলা শুরুর পরই ফের উইকেটের পতন হয়। এবার শুরু থেকে ধরে খেলা গিলকে ফেরান রউফ। তিনি করেন ১০ রান। মাত্র ৬৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বেশ বিপদে পড়ে ভারত। কঠিন সময়ে দলের হাল ধরেন ঈশান কিষাণ ও হার্দিক পান্ডিয়া।
কিষাণ ও পান্ডিয়ার ব্যাটে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। দুজনের শতরানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথে ছিল দলটি। যেখানে কিষাণ ও পান্ডিয়া দুজনেই পান ফিফটির দেখা। এমনকি উভয়েই ছিলেন সেঞ্চুরির কাছে।
রউফের বলে কিষাণ ৮২ করে ফিরলে ভাঙে দুজনের ১৩৮ রানের জুটি। অল্প সময় পরই শাহীনের বলে ৮৭ রানে আউট হন পান্ডিয়া। একই ওভারে ১৪ রান করা রবীন্দ্র জাদেজাকেও ফেরান শাহীন। এর মাধ্যমে দলটির বয়র সংগ্রহের স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়।
ভারতের ইনিংসের লেজ গুটিয়ে দেন নাসিম শাহ। তার বোলিংয়ে দ্রুত অল আউট হয় টিম ইন্ডিয়া। শাহীন চারটি ও হারিস ও নাসিম তিনটি করে উইকেট শিকার করেন।