মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সাংবাদিক পরিচয়ে মামলার সাক্ষীকে প্রেমের প্রস্তাব!
গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ: শুক্রবার, ২ জুন, ২০২৩, ৭:৫৪ পিএম আপডেট: ০২.০৬.২০২৩ ৮:০৫ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় একটি মামলার নারী সাক্ষীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করার অভিযোগ উঠেছে কথিত দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই সাক্ষীর দেবর মোহাম্মদ হোসাইন (২৬) থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগে জানা যায়, গঙ্গাচড়া উপজেলার আলমবিদিতর ইউনিয়নের কিসামত কুতুব গ্রামের মোহাম্মদ হোসাইনের ছোট বোন গত ১৪ মে রংপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তার ভাবিকে সাক্ষী করা হয়।

গত ২৬ মে সন্ধ্যায় তিন ব্যক্তি ওই বাড়িতে গিয়ে নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দেন এবং মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে সাক্ষী ও মামলার বাদীসহ অন্য লোকজনদের নানা ধরণের জিজ্ঞাসাবাদ করেন
 
এদের মধ্যে একজন সাহেব আলী ও  (৩০) ও দ্বিতীয়জন সানজিম (২৬)। অপরজনের নাম জানা যায়নি। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সাংবাদিক পরিচয় দেয়া ওই তিনজন মোবাইল ফোনে ওই নারী সাক্ষীর ছবি তোলেন এবং কৌশলে তার মোবাইল নম্বর নিয়ে চলে যান। এরপর থেকে  বিভিন্ন  সময় ওই তিনজন সাংবাদিক পরিচয় দেয়া ব্যক্তি নারী সাক্ষিকে তার মোবাইল নম্বরে ফোন দিয়ে  অশালীন কথা বলে উত্যক্ত করতে থাকেন। একপর্যায়ে ২৮ মে বেলা ১১টার দিকে সাহেব আলী তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন থেকে ওই নারীর ফোনে কল দিয়ে  যোগাযোগ করতে বলেন এবং তার সঙ্গে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে বিভিন্ন জায়গায় দেখা করার জন্য বলেন। 

পরে ওই নারী বিষয়টি তার পরিবারের লোকজনদের জানান। এ ঘটনায় তার দেবর মোহাম্মদ হোসাইন বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার থানায় লিখিত অভিযোগ দেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সানজিম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি ওই নারীকে কখনও ফোন দেইনি। অন্য কেউ দিতে পারেন।

সাহেব আলী বলেন, আমি ফোন দেইনি। ওই নারী নিজেই একদিন মিসড কল দিয়েছিলেন এবং আমি কল দিলে তিনি মামলার বিষয়ে সহায়তা চেয়েছেন। এ ছাড়া আর কোনো কথা হয়নি। এ সময় তিনি ৪/৫টি মিডিয়ায় কাজ করেন বলেও জানান।

গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]