রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
মোখার পর এবার আসছে ঘূর্ণিঝড় ফ্যাবিয়ান
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩, ৭:৫৫ পিএম আপডেট: ১৭.০৫.২০২৩ ৭:৫৫ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

মোখার রেশ কাটতে না কাটতেই সাগরে আরও একটি ঘূর্ণিঝড় চলছে। অবশ্য মোখা সৃষ্টির সময়ই এই ঘূর্ণির আভাস পেয়েছিল আবহাওয়া ও জলবায়ু পর্যবেক্ষকরা। সাগরের লুঘচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হয়ে এরিমধ্যে সেটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে।

নতুন একটি ঘূর্ণিঝড় নাম পেয়েছে ফ্যাবিয়ান। এটি মোখার চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী হতে পারে আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। হার মানাতে পারে মোখার গতিকেও।

জানা গেছে, চলতি মাসেই এই ঘূর্ণিঝড়টা তীব্র বেগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এখনও পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় ফ্যাবিয়েন ঠিক কোন দেশের কোন উপকূলভাগ আছড়ে পড়বে তা জানা যায়নি। তবে ফ্যাবিয়ান থেকে নিরাপদে আছে বাংলাদেশ।
আশঙ্কা দক্ষিণ ভারত বা মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপিন্স এবং ইন্দোনেশিয়াতে প্রভাব বিস্তার করতে পারে এই ঘূর্ণিঝড়।

ফ্যাবিয়ানের ল্যান্ডফলের দিনক্ষণ কিংবা সেই মুহূর্তের গতি সম্পর্কেও কোনও ধারণা পাওয়া যায়নি। কারণ ভারত মহাসাগরের অনেক গভীরে এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছে। ফলে উপকূলে আসতে আসতে অনেকবার দিক বদল করতে পারে সেটি। সেটিই নজরে রাখছে সবাই। 

সোমবার, প্রায় ৬৫ কিলোমিটার গতিতে ঘূর্ণাবর্তটি দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে অবস্থান করছিল, ধীরে ধীরে গতি বাড়াচ্ছে সেটি। মঙ্গলবার ১২০ কিলো, বুধ থেকে শুক্রবারের মধ্যে ফ্যাবিয়েনের গতি পৌঁছবে ঘণ্টায় ১৫৫ থেকে ১৬৫ কিলোমিটারে।

স্যাটেলাইট ইমেজ বলছে, শুধু ঘূর্ণিঝড় ফ্যাবিয়েন নয়, একের পর এক ঘূর্ণিঝড় কিন্তু অপেক্ষায় রয়েছে। বঙ্গোপসাগর এবং আরব সাগরে পরবর্তী যে ঘূর্ণিঝড়গুলো তৈরি হবে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের দেয়া নাম বিপর্যয়, ভারতের দেয়া তেজ, ইরানের হামুন, মালদ্বীপের মিধালি, মিয়ানমারের মিচাউঙ্গ, ওমানের রিমাল, পাকিস্তানের আসনা, কাতারের ডানা, সৌদির ফিনগাল।

প্রশ্ন উঠছে, এতো কম সময়ের ব্যবধানে একের পর এক ঘূর্ণিঝড়, কেন? ঘূর্ণিঝড়ের পরিমাণও বেড়েছে অনেক।

বিজ্ঞানীদের মতে, বিশ্ব উষ্ণায়ন আর জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীতে প্রতি প্রতি বছরই একটু একটু করে বাড়ছে ঘূর্ণিঝড়। আর পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্যার পরিমাণ।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]