বৃহস্পতিবার ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
হাটহাজারীতে প্রথমবারেই রক মেলন চাষ করে সফল শাহেদ
হাটহাজারী প্রতিনিধি
প্রকাশ: শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩, ৯:১৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

কিশোর বয়স থেকেই হাটহাজারীর শাহেদের নানান কৃষিপণ্য উৎপাদনের শখ ছিল। গত দুই দশক ধরে শাকসবজি চাষ করে পেয়েছেন সাফল্য। এবার বিদেশি ফল সাম্মাম ফল চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এম এইচ শাহেদ। তাঁর পরামর্শে কৃষিতে সফলতার দেখা পাচ্ছেন আরও অনেকে।

হাটহাজারী উপজেলা মির্জাপুর গ্রামে এম এইচ শাহেদ এর জন্ম। লেখা পড়ার পাট চুকিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে জড়িত সে। শখের বসে নানা ফসল চাষ করতে এম এইচ শাহেদের বেশ ভালো লাগে।  উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে রক মেলন ( সাম্মাম) এর চাষাবাদ শুরুর মাধ্যেমে হাটহাজারীতে প্রথম বারের মতো রক মেলনের বানিজ্যিক চাষাবাদ শুরু হলো।

শাহেদ নানা ধরনের ফসল ও সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। তিনি লালশাক, পুঁইশাক, করলা, চিচিঙ্গা, ঢ্যাঁড়সসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করেন। সব খরচ বাদ দিয়ে তিনি কৃষিকাজ করে বছরে বেশ কয়েক লাখ টাকা আয় করছেন বলে জানান। এ বছর ছয় শতক জমিতে রক মেলন (সাম্মাম) চাষ করেছেন শাহেদ। তাঁর সাফল্যে অনুপ্রাণিত হচ্ছে এলাকার কৃষকেরা, তারাও সাম্মামের চাষ করতে আগ্রহী একাধিক কৃষক তার সাথে যোগাযোগ করেছেন।

হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের এম এইচ শাহেদের খেতে সাম্মাম পাকার পর তা বিক্রির করার জন্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখন পযন্ত ১০০ টি সাম্মাম সংগ্রহ করা হয়েছে। সম্প্রতি হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের যুবক শাহেদের খেতে গেলে তিনি বলেন, গত কয়েকদিন আগে সকালে আমি খেতের পাকা সাম্মাম কাটা শুরু করেছি। ১০০ টি কাটা হয়েছে। এগুলো প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি করা যাবে বলে তিনি জানান। এক সপ্তাহের মধ্যে খেতে সব সাম্মাম কাটা শেষ হবে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, এম এইচ শাহেদ একজন পরিশ্রমী যুবক। তিনি যে কাজ শুরু করেন, সেটা নিয়ে লেগে থাকেন। তরমুজ চাষে সফলতার পর তিনি সাম্মাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। তাঁর খেতে রকমেলনের ভালো ফলন হয়েছে। পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ এ ফল চাষে কৃষি বিভাগ তাঁকে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা দিয়েছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]