বৃহস্পতিবার ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে মুকুল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৫:১৯ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

আমের রাজধানী খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে বসন্তের বার্তায় প্রতিটি আমগাছে শোভা পাচ্ছে মুকুলে মুকুলে। সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে ফুটে উঠেছে আম চাষিদের সোনালী স্বপ্ন। মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত পুরো এলাকা। এছাড়াও নতুন নাবি জাতের আম বাগানের গাছ গুলোতে ইতোমধ্যে অনেক মুকুল দেখা গেছে। বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিক ও আম চাষিরা। 

আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে, এবারও আমের ফলন ভালো হবে বলে ধারণা করছেন আম চাষী ও বাগান মালিকরা। তবে, স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকায় মুকুল ফোটার ক্ষেত্রে তেমন প্রভাব পড়বে না বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগ। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তর সুত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলায় আমবাগানের পরিমান ৩৭ হাজার ৫’শ ৮৮ হেক্টর এবং গাছের সংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ ২৬ হাজার ৬’শ ৫০ এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে পৌনে ৪ লক্ষ মেট্রিক টন। 

গত বছর আমবাগানের পরিমাণ ছিল ৩৩ হাজার ৩৫ হেক্টর। যেদিকেই চোখ যায় সারি সারি আমগাছে শুধু মুকুল আর মুকুল। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৮৮ ভাগ গাছে মুকুল এসেছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই বাকি গাছগুলোতে মুকুল চলে আসবে বলে ধারণা করছেন বাগান মালিকরা এবং কিছুদিন পরই এসব গাছে গাছে ঝুলতে দেখা যাবে নানা জাতের সুমিষ্ট আম। ভাল ফলন পেতে এখন  থেকেই বাগান পরিচর্র্যায় পুরোদমে ব্যস্ত সবাই। আর আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন বাগানমালিক, আমচাষী ও ব্যবসায়ীরা। 

সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন বাগান ঘুরে দেখা গেছে, এবছর জেলার কম বেশী বড়, মাঝারি ও ছোট অধিকাংশ গাছেই মুকুল এসেছে। 

শিবগঞ্জের মুনিরুল ইসলাম জানান, দীর্ঘ ২২ বছর ধরে আমের আবাদ করে যাচ্ছেন। প্রায় ১০ বিঘা জমিতে আম চাষাবাদ করেছেন। ছোট-মাঝারি গাছ মিলিয়ে বেশ ভালই মুকুল এসেছে। কিছুটা হলেও ব্যতিক্রম পুরাতন আম গাছগুলোতে। আর আবহাওয়া ঠিক থাকলে আমের বাম্পার ফলন হবে। 

এদিকে, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. পলাশ সরকার জানান, জেলার প্রধান অর্থকরী ও লাভজনক ফসল হওয়ায় দিন দিন আমবাগানের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, এখন পর্যন্ত রোগবালাই দেখা দেয়নি, সেক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যহত হওয়ার আশংকা কম। তিনি আরো বলেন, স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকায় মুকুলের জন্য খুব ভাল হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এবার ফলন ভালো হবে। 



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]