মহামান্য রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রতীক: ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ
প্রকাশ: সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১১:২৩ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
ইতিমধ্যে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তিনি আমাদের মতোই এই ভোরের পাতা সংলাপের শুভাকাঙ্ক্ষী ছিলেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রতীক, তিনি তিন বাহিনীর সর্বাধিনায়ক। রাষ্ট্রের সকল ব্যক্তির নিয়োগ কর্তা তিনি। তার সাক্ষরে নিয়োগ কার্যকর হয়, তার স্বাক্ষরেই সকল গেজেট প্রকাশিত হয়।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯৭৭তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহিনূর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেন, ইতিমধ্যে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তিনি আমাদের মতোই এই ভোরের পাতা সংলাপের শুভাকাঙ্ক্ষী ছিলেন। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) ক্যাডার হিসেবে যোগ দেন। তিনি বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলেও আমাদের আরও মাস দুয়েক অপেক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের বর্তমান রাষ্ট্রপতি তার মেয়াদ শেষ করার পরে এখন নির্বাচিত মো.সাহাবুদ্দিন সাহেব শপথ গ্রহণ করে এই দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন। তিনি ইতিমধ্যে তার প্রত্যাশা সংবাদ মাধ্যমকে ব্যক্ত করেছেন। আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন কেমন দেখতে চান সেটা তিনি খোলামেলাভাবেই বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আমি একটি আদর্শকে লালন করতে পারি, কিন্তু জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে, রাষ্ট্রের স্বার্থে আমাকে হতে হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ। আমার কোনো কর্মকাণ্ড যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। সেই চেষ্টাই থাকবে সবসময়। আমার এটাই ব্রত থাকবে, জনগণের দ্বারা একটি ভালো নির্বাচন করানো এবং সকল সিদ্ধান্ত নিরপেক্ষভাবে নেওয়া। মহামান্য রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রতীক, তিনি তিন বাহিনীর সর্বাধিনায়ক। রাষ্ট্রের সকল ব্যক্তির নিয়োগ কর্তা তিনি। তার সাক্ষরে নিয়োগ কার্যকর হয়, তার স্বাক্ষরেই সকল গেজেট প্রকাশিত হয়।