#একুশ আমাদের এগিয়ে চলার প্রেরণা দেয়: ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন। #স্মার্ট রাষ্ট্রপতি ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই স্মার্ট বাংলাদেশ হবে: উৎপল দাস।
প্রকাশ: রোববার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১১:০৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
প্রথমেই অভিনন্দন জানাচ্ছি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হতে যাচ্ছেন যিনি সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজ এবং একাধারে আইনজীবী, অধ্যাপক, সাংবাদিক ও বিচারক ছিলেন। তিনি হচ্ছেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। এই স্মার্ট বাংলাদেশে একজন স্মার্ট মহামান্য রাষ্ট্রপতি পেতে যাচ্ছি আমরা। তার নেতৃত্বে এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ পাবো।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯৭৬তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন বলেন, আমি প্রথমেই অভিনন্দন জানাচ্ছি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হতে যাচ্ছেন যিনি সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজ এবং একাধারে আইনজীবী, অধ্যাপক, সাংবাদিক ও বিচারক ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক কমিশনার তিনি। তিনি হচ্ছেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদেরও সদস্য। স্বাধীন বাংলা ছাত্রপরিষদের পাবনা জেলার নেতা হিসেবে পাবনায় স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকা উত্তোলনকারীদের অন্যতম মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পাবনা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিলেন তিনি। এরপর ১৯৭১ সালে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি অত্যন্ত মেধাবি, প্রজ্ঞা ও নিষ্ঠাবান ব্যক্তিত্ব। আমি মনে করি এই মুহূর্তে জননেত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠ আবিস্কার মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। আমি মনে করি তার মাধ্যমেই বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে পদার্পণের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। অমর একুশ বাঙালির ইতিহাসে শুধু একটি তারিখ নয়; একুশ হলো একটি চেতনার বীজমন্ত্র। একুশকে কেন্দ্র করে ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের রক্তাক্ত সংগ্রামের ভেতর দিয়ে বাঙালির জাতিসত্তায় যে চেতনার জন্ম হয়েছিল, তা ছিল এক অবিনাশী চেতনা। এই চেতনার পথ ধরে ছেষট্টির ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান ও সত্তরের নির্বাচন এবং ১৯৭১-এ আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। একুশ আমাদের এগিয়ে চলার প্রেরণা দেয়।
উৎপল দাস বলেন, আজকে আমরা অত্যন্ত আনন্দের সহিত জানাচ্ছি যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্ত, বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতির নাম ইতিমধ্যেই আমরা জানতে পেরেছি। তিনি অত্যন্ত আলোকিত মানুষ। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর একজন সদস্য। তিনি আমাদের ভোরের পাতা সংলাপেও সংযুক্ত ছিলেন। তিনি হচ্ছেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। তিনি আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন। এই ভাষা আন্দোলনের মাসে এসে আমরা একজন নতুন রাষ্ট্রপতি পেতে যাচ্ছি। বিএনপি-জামাত আমলে তাকে অনেক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল। কিন্তু জাতির পিতার আদর্শ থেকে তিনি একবিন্দু পরিমাণ বিচ্যুতি হননি। এই স্মার্ট বাংলাদেশে একজন স্মার্ট মহামান্য রাষ্ট্রপতি পেতে যাচ্ছি আমরা। তার নেতৃত্বে এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ পাবো।