প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারকদের সহযোগিতা করতে হবে আইনজীবীদের। স্বল্প সময়ে বিচারকাজ সম্পন্ন করা বিচারক ও আইনজীবীদের দায়িত্ব। সন্তানহারা বাবার আদালতের দ্বারে ঘুরতে থাকা, অসহায়-নিরীহ-নির্যাতিতদের সহযোগিতা করবেন।
তিনি বলেন, বিচারপ্রার্থীরা শুরুতে আইনজীবীদের কাছে যায়। সে সময় তাদের কথা ভালোভাবে শুনবেন। মনোযোগ দিয়ে শুনে সঠিক পরামর্শ দিবেন। পরে তা বিচারকের নিকট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবেন। কারণ সুন্দর উপস্থাপনের মাধ্যমে একজন ভালো আইনজীবী তৈরি হয়। আইনজীবীদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই। তাই বিচারকের সিদ্ধান্তে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করবেন না।
অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম, আইন কমিশনের সদস্য বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জবদুল হক বক্তব্য রাখেন।
এসময় জেলা ও দায়রা জজ মোহা. আদীব আলী, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার, জেলা প্রশাসক এমকেএম গালিভ খাঁন, পুলিশ সুপার এএইচএম আব্দুর রকিব, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহমুদুল ইসলাম কনকসহ জেলা ও দায়রা জজ এবং চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিভিন্ন স্তরের বিচারক ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।