প্রকাশ: শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩, ১:৫০ এএম | অনলাইন সংস্করণ
২০০৯ সালের পর থেকে তার হাত ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ এবং সামনেও এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে শুধুযে আমরা স্মার্ট থাকব সেটা নয়, স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে বুঝায় আমাদের সকল ধরণের চলা ফেরায় স্মার্টনেস থাকবে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভিশনকে কাজে লাগিয়ে যেসকল ছাত্র-ছাত্রীরা আইটি বিষয়ে এক্সপার্ট হয়েছে তাদেরকে যদি কাজে লাগানো যায় তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা একেবারেই আমাদের ঘরের দ্বারগোঁড়ায় এসে পৌঁছাবে।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯৬০তম পর্বে শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- লন্ডন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক, বহির্বিশ্বে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য প্রতিষ্ঠাতা আফছার খান সাদেক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
আফছার খান সাদেক বলেন, আমি ভোরের পাতা কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আজকের ভোরের পাতা সংলাপের বিষয়ে কিছু কথা বলার জন্য। স্মার্ট বাংলাদেশ শেখ হাসিনার ভিশন। ২০০৯ সালের পর থেকে তার হাত ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ এবং সামনেও এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে শুধুযে আমরা স্মার্ট থাকব সেটা নয়, স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে বুঝায় আমাদের সকল ধরণের চলা ফেরায় স্মার্টনেস থাকবে। বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও উদ্ভাবনী জাতি হিসেবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১’ প্রতিষ্ঠার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সুপারিশ দেবে এই কমিটি। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বলতে স্মার্ট নাগরিক, সমাজ, অর্থনীতি ও স্মার্ট সরকার গড়ে তোলা হবে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও আর্থিক খাতের কার্যক্রম স্মার্ট পদ্ধতিতে রূপান্তর হবে। এ জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন এবং এর উন্নয়নে একটি দক্ষ ও স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। একটা উধাহরন হিসেবে বলা যায় যে, আমরা যখন পদ্মা সেতু পাড় হবো তখন যদি আমরা একটা কার্ড পাঞ্ছ করার মাধ্যমে সেখানে টোল ফি দিতে পারি তখন সেটা হবে স্মার্ট বাংলাদেশের অংশ। এটা করতে আমাদের দেশেরই প্রযুক্তিবিদরা অনেক বিজ্ঞ। তাদের যদি কাজে লাগনো যায়, সজীব ওয়াজেদ জয়ের ভিশনকে কাজে লাগিয়ে যেসকল ছাত্র-ছাত্রীরা আইটি বিষয়ে এক্সপার্ট হয়েছে তাদেরকে যদি কাজে লাগানো যায় তাহলে স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা একেবারেই আমাদের ঘরের দ্বারগোঁড়ায় এসে পৌঁছাবে। আমরা সকলই স্মার্ট থাকবো এবং স্মার্টভাবেই চলবো।