মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব   নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি   নির্বাচনে ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন ইসির   দেশজুড়ে যে তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা!   মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি ৯ জানুয়ারি   প্রাথমিকের ছুটি বাড়ল ১৬ দিন (তালিকা)   নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
শৈত্যপ্রবাহে বোরো আবাদের ক্ষতি
পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি
প্রকাশ: শুক্রবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৩, ৯:০০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ঘন কুয়াশায়া ও শৈত্যপ্রবাহ ও খুলনার পাইকগাছায় বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারের বোরো বীজতলা ও রোপণকৃত চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। শৈতপ্রবাহের কারণে চাষে নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে। উপজেলার একমাত্র বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামার। এখানে বীজতলা হলুদ বর্ণ হয়েছে। কোথাও লালছে রং ধারণ করেছে। 

ধানের চারা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। কুয়াশার ঠান্ডা পানি জমে বীজতলায় চারা মারা যাচ্ছে। আর যে অংশটুকু ভালো, সেখানে চারা বড় হচ্ছে না। হঠাৎ করে তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশা শুরু হওয়ায় কৃষি কাজে ব্যাহত হচ্ছে। বীজতলা ও রোপণকৃত ধানের চারা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। খামারে ব্রি ধান ৬৭ এর রোপণকৃত প্রায় ৮ বিঘা জমির চারা ও ব্রি ধান ৫০ এর অঙ্কুরকৃত বীজ বপনের পরেই শৈতপ্রবাহ শুরু হয়। তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় থাকায় সূর্য্যরে আলো না পাওয়ায় এমনটি হয়েছে। বীজতলায় ঠিক মত চারা তৈরি না হলে এবার লক্ষ্য মাত্রা পূরণ হওয়া নিয়ে শঙ্কিত খামারী কর্তৃপক্ষ। 

এমন আবহাওয়া যদি আরও কয়েক দিন থাকে, তাহলে আবারো বীজতলা তৈরি করতে হবে। এতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। চাষের মৌসুমে চারা নাও পাওয়া যেতে পারে। বোয়ালিয়া বীজ উৎপাদন খামারের সিনিয়র সহকারি পরিচালক নাহিদুল ইসলাম বলেন, খামারে প্রায় ৮ বিঘা জমির ব্রি ধান ৬৭ এর রোপণকৃত চারা ও ব্রি ধান ৫০ এর বীজতলা তৈরির পরই তীব্র শীত ঘন কুয়াশা শুরু হয়। এতে সূর্য্যরে আলো না পাওয়া, চারা খাদ্য তৈরি ও শিকড় বাড়তে পারছে না। বীজতলা ও রোপণকৃত চারা লালছে রং হয়ে মারা যাচ্ছে।

প্রতিদিন বীজতলার পানি বদল ও কুয়াশার পানি চারার পাতা থেকে ফেলে দিয়ে পরিচর্যা করা হচ্ছে তবুও চারার কোন উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তবে রোপণকৃত চারা ও বীজতলা ভালো করার জন্য ঔষধসহ সব ধরণের পরিচর্যা ও চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা করে রোদ পাওয়া গেলে ক্ষতির পরিমাণ কমে আসবে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]