গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ তালিকায় এরপরই রয়েছে হংকং, রাশিয়া, চিলি, তাইওয়ান, যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো।
জাপানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৬ হাজার ৯২৪ জন এবং মারা গেছেন ২৪৭ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৯২ লাখ ৯৯ হাজার ৪৫৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৫৭ হাজার ৫১৩ জন মারা গেছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৬৪৫ জন এবং মারা গেছেন ১৮ জন। করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত ১০ কোটি ২৬ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫২ জন এবং মারা গেছেন ১১ লাখ ১৮ হাজার ৩৭৬ জন।
সংক্রমণের দিক থেকে চতুর্থ ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৮৪৬ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৫৭ হাজার ১০১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৯৪৯ জনের।
ফ্রান্সে একদিনে নতুন শনাক্ত ১৫ হাজার ৫ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৩১ হাজার ২২ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৬২ জন মারা গেছেন।
রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৮ জন এবং মারা গেছেন ৫০ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত ২ কোটি ১৮ লাখ ৩ হাজার ৫৪৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৬২ জনের।
তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২৫ হাজার ৩৮৬ জন এবং মারা গেছেন ২০ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত ৮৮ লাখ ৭২ হাজার ৭৪৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৫ হাজার ২৭৩ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৭ হাজার ৫২৭ জন এবং মারা গেছেন ৬৩ জন।
বিশ্বের অন্য দেশগুলোর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হংকংয়ে নতুন সংক্রমিত ২৩ হাজার ৩৬১ জন এবং মারা গেছেন ৬২ জন, চিলিতে সংক্রমিত ৪ হাজার ৩৫১ জন এবং মারা গেছেন ২৮ জন, ফিলিপাইনে সংক্রমিত ৪৬৪ জন এবং মারা গেছেন ১২ জন।