গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ তালিকায় এরপরই রয়েছে ব্রাজিল, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং, রাশিয়া, তাইওয়ান ও ফিলিপিন্সের মতো দেশগুলো।
জাপানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন এক লাখ ৪৮ হাজার ৭৮৪ জন এবং মারা গেছেন ৩২৬ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৯১ লাখ ৫ হাজার ৭০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৫৬ হাজার ৯৭৪ জন।
মোট সংক্রমণের দিক থেকে পঞ্চম ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১৭০ জন। এ সময়ে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪১ হাজার ২৭১ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮৬ জন এবং মারা গেছেন ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৯০৪ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ৩০ হাজার ৩০২ জন এবং মারা গেছেন ১৯৫ জন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১০ কোটি ২৫ লাখ ১০ হাজার ৪৭৮ জন। এদের মধ্যে ১১ লাখ ১৭ হাজার ৯৫৬ জন মারা গেছেন।
রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৮১০ জন এবং মারা গেছেন ৫০ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২ কোটি ১৭ লাখ ৯২ হাজার ৯৮২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৬৫৪ জনের।
ফ্রান্সে একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ২৩ হাজার ৮০৮ জন এবং মারা গেছেন ১১৫ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত ৩ কোটি ৯২ লাখ ৯৪ হাজার ১৮১ জন শনাক্ত এবং এক লাখ ৬১ হাজার ৯৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় একদিনে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৬৫ হাজার ২০৭ জন এবং মারা গেছেন ৬৮ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত ২ কোটি ৮৯ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৭ জন এবং মারা গেছেন ৩২ হাজার ৯৫ জন।
তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ২৭ হাজার ৪১৩ জন এবং মারা গেছেন ৩৪ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত ৮৮ লাখ ২১ হাজার ৬২০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৫ হাজার ২১৫ জনের।