বাংলাদেশ যখনি এগিয়ে যায় তখনি ষড়যন্ত্র শুরু হয়: ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন
প্রকাশ: শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:৫১ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
এদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করবার জন্য যারা ষড়যন্ত্র করছেন তারাই মূলত একাত্তর সালে এই দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত ছিল। এই গোষ্ঠীটা নানাভাবে তৎপর আছে এদেশের উন্নয়ন যাত্রাকে ব্যাহত করবার জন্য। কিন্তু সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আজকের বাংলাদেশে যেসকল উন্নয়ন কার্যক্রম হচ্ছে তার সব কিছুর মূলেই রয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯৩৩তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন বলেন, এদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করবার জন্য যারা ষড়যন্ত্র করছেন তারাই মূলত একাত্তর সালে এই দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত ছিল। এই গোষ্ঠীটা নানাভাবে তৎপর আছে এদেশের উন্নয়ন যাত্রাকে ব্যাহত করবার জন্য। বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র ১৯৭১ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল এবং এই ষড়যন্ত্র ধীরে ধীরে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার মাধ্যমে বাংলাদেশকে শেষ করার পায়তারা করেছিল। তারপর থেকেই ষড়যন্ত্র বাংলাদেশকে ঘিরে চলমান আছে। আসলে বাংলাদেশ যখনি এগিয়ে যায় তখনি নানা রকম বাধা-বিপত্তি ষড়যন্ত্র শুরু হয়। এই ষড়যন্ত্র করার মাধ্যমে এই দেশটাকে আবার পিছনে নিয়ে আসার পাঁয়তারা দেখতে পায়। কিন্তু সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আজকের বাংলাদেশে যেসকল উন্নয়ন কার্যক্রম হচ্ছে তার সব কিছুর মূলেই রয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নের আশার আলোতে বসবাস করছি। বাংলাদেশ সারা বিশ্বকে যেভাবে তাঁর উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে সামনে রেখে যেভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেখানে এটা আসলেই আমাদের জন্য অনেক গর্বের বিষয়।