গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ড। এ তালিকায় এরপরই রয়েছে ব্রাজিল, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা, ইসরায়েল, হংকং, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো।
জাপানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১ লাখ ৮৪ হাজার ৩৭৫ জন এবং মারা গেছেন ৩৩৯ জন। করোনা মহামারির শুরু থেকে পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট সংক্রমিত ২ কোটি ৭৭ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮২ জন এবং মারা গেছেন ৫৪ হাজার ৩৬৫ জন।
দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যুতে শীর্ষে থাকা পূর্ব এশিয়ার দেশ জাপানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে সংক্রমমিত হয়েছেন ৭৭ হাজার ২৫৬ জন এবং মারা গেছেন ২১৭ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৮৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬৬১ জন সংক্রমিত এবং মারা গেছেন ৫৫ হাজার ৫৪২ জন।
যুক্তরাষ্ট্রে একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ১৮৬ জন এবং মারা গেছেন ১০ জন। করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১০ কোটি ২২ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭৫ জন শনাক্ত এবং মারা গেছেন ১১ লাখ ১৬ হাজার ৯৫ জন।
সংক্রমণের দিক থেকে চতুর্থ ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮৩ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৩১ হাজার ৩২ জন। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ কোটি ৬২ লাখ ২ হাজার ১৮৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ১৭ জনের।
রাশিয়ায় একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৩৫ জন এবং মারা গেছেন ৫০ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত ২ কোটি ১৭ লাখ ৬৯ হাজার ৬২৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৩৩ জনের।
তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৪ হাজার ২৩৪ জন এবং মারা গেছেন ১৪ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৮৭ লাখ ১৩ হাজার ৬৩৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৫ হাজার ১১৩ জনের।
দক্ষিণ কোরিয়ায় একদিনে সংক্রমিত হয়েছেন ২৫ হাজার ৫৪৫ জন এবং মারা গেছেন ৪২ জন। এসময়ে থাইল্যান্ডে সংক্রমিত ২ হাজার ৯০০ জন এবং মারা গেছেন ৮৯ জন। একই সময়ে হংকংয়ে সংক্রমিত হয়েছেন ১৯ হাজার ৩৯৮ জন এবং মারা গেছেন ৪৭ জন।
এছাড়া ইন্দোনেশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪৬৮ জন এবং মারা গেছেন ১৪ জন, ইসরায়েলে সংক্রমিত ১ হাজার ৬১৫ জন এবং মারা গেছেন ২৮ জন, কানাডায় সংক্রমিত ২ হাজার ৫৫৭ জন এবং মারা গেছেন ৪৩ জন, ফিলিপাইনে সংক্রমিত ৬৩৬ জন এবং মারা গেছেন ২৬ জন, রোমানিয়ায় সংক্রমিত ৩ হাজার ৪৩২ জন এবং মারা গেছেন ৩৩ জন।