#ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশ: ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। #ডিজিটাল থেকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’র পথে আমরা: উৎপল দাস।
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১১:১৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
এই যে আমরা আজকে একেকজন একেক জায়গায় বসে এই জুম প্লাটফর্মে একত্রিত হয়ে কথা বলতে পারছি এই সব গুলোই কিন্তু সম্ভব হয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের যে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন স্মার্ট বাংলাদেশের, আমার সেই অভীষ্ট লক্ষে পৌছাতে সক্ষম হবো বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বেই এবং এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আরও দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯২৪তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেন, এই যে আমরা আজকে একেকজন একেক জায়গায় বসে এই জুম প্লাটফর্মে একত্রিত হয়ে কথা বলতে পারছি এই সব গুলোই কিন্তু সম্ভব হয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণে। তিনি যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বার প্রত্যয় নিয়েছেন তার গড়বার বাস্তবায়নের কারণেই এইগুলো সম্ভব হচ্ছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে এই স্বপ্নের কথা আমরা শুনেছিলাম তার বাস্তবায়ন আমরা দেখলাম এবং পুরো ৫বছর এখনো শেষ হয়নি। আর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যে প্যাকেজটি আমাদের সামনে আনা হয়েছে সেটা হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথেও একধাপ এগিয়েছে সরকার। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ। মূলত এটি একটি ধারণাপত্র ও কর্মকৌশল- যা পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়িত হচ্ছে ও হবে বর্তমান সরকার কর্তৃক। সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ৪টি ভিত্তি সফলভাবে বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। এগুলো হলো- স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি। এর পাশাপাশি হাতে নেওয়া হয়েছে ২১০০ ব-দ্বীপ কেমন হবে- সেই পরিকল্পনা। স্মার্ট বাংলাদেশে সব কাজ, সম্পাদন করা হবে প্রযুক্তির মাধ্যমে। যেখানে প্রত্যেক নাগরিক প্রযুক্তি ব্যবহারে হবে দক্ষ। ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতায় স্মার্ট বাংলাদেশ। এটা নিয়ে আমাদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই যদি আমরা সার্বক্ষণিক সতর্কতা অবলম্বন করি।
উৎপল দাস বলেন, ইতিমধ্যে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী দ্বাদশ নির্বাচনের ইশতেহারের একটি অংশ স্মার্ট বাংলাদেশের স্লোগান দেশবাসীর সামনে নিয়ে এসেছেন। আজকে আমরা দেশের যেখানেই থাকি না কেন, সবাই সবার সাথে কানেক্টেড আছি। আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে ধাবিত হচ্ছি। এরমধ্যেও নানা সময় নানান ধরণের হুমকি ধমকি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রেই আর কাজ দিবে না। বাংলাদেশ আরও দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে এবং স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের যে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন স্মার্ট বাংলাদেশের, আমার সেই অভীষ্ট লক্ষে পৌছাতে সক্ষম হবো বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বেই এবং এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আরও দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।