প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা করে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। আমাদের দেশে মাতৃ মৃত্যুহার, শিশু মৃত্যুহার বেশি ছিল। মাতৃমৃত্যু কমানোর জন্য বিনা পয়সায় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।
কিছু লোক দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় আস্থা রাখতে পারে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের কিছু ধনী লোক সর্দি-কাশি হলেই বিদেশে চলে যায়। করোনার সময় তারা বিদেশে যেতে না পেরে বাধ্য হয়েই দেশে চিকিৎসা নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারের হত্যার পর অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদল শুরু হয়। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিল। পাকিস্তানি হানাদারদের দোসরদের ক্ষমতায় বসিয়েছিল। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার বন্ধে আইন করেছিল।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিকে যুক্তরাষ্ট্র লালন-পালন করলেও এখন মানবাধিকার নিয়ে কোনো রা (কথা) নেই, যা দেখলে অবাক লাগে।
এসময় প্রধানমন্ত্রী জানান, বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা হবে।