বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে তিনি এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় হেলিকপ্টারে যশোরের উদ্দেশে রওয়ানা দেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ২টায় যশোরের শামস উল হুদা স্টেডিয়ামে জনসভায় বক্তব্য রাখবেন শেখ হাসিনা।
যশোরে এই জনসভার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ প্রধানের দেশব্যাপী প্রচারাভিযান শুরু হবে। এরপর তিনি ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের পলো গ্রাউন্ডে এবং ৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারের শেখ কামাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দলীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে জনসভায় ভাষণ দেবেন।
যশোরের সর্বস্তরের মানুষের দাবি, স্বপ্নের পদ্মা সেতু ও কালনায় মধুমতি সেতু চালু হওয়ায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এর ফলে যশোরসহ এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক অবস্থা এবং মানুষের জীবনযাত্রায় উন্নয়ন ঘটেছে।
এ উন্নয়ন ও দিন বদলের নেতৃত্ব দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বরণ করতে এবং তার মুখে আগামীর বার্তা শুনতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরবাসীর দীর্ঘদিনের বাকি চাওয়া-পাওয়া পূরণ করবেন, এমন প্রত্যাশাই এই অঞ্চলবাসীর।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দলীয় ব্যনারে ঢাকার বাইরে প্রধানমন্ত্রীর এটিই প্রথম জনসভা। তার আগমন ঘিরে গোটা যশোর জেলা এখন নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের স্মরণকালে এটিই সবচেয়ে বৃহত্তম জনসমাবেশ হতে চলছে বলে জানিয়ছেন নেতাকর্মীরা। তারা বলছেন, বৃহত্তর যশোর জেলাসহ খুলনা বিভাগের ১০ জেলা থেকেও কয়েক লাখ নেতাকর্মী এ সমাবেশে যোগদান করবেন। জনসমাবেশ রূপ নেবে জনসমুদ্রে।