প্রকাশ: শনিবার, ১ অক্টোবর, ২০২২, ১১:৩৩ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
আমরা জাতি হিসেবে যে উচ্চতায় গিয়ে দাঁড়িয়েছি সেটা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার কারণে। তার শাসনামলে এই ঘটনা নিঃসন্দেহে মনে রাখবার মতো। এটা আমাদের ইতিহাসে দীর্ঘদিন ধরে মাইলফলক করে রাখবে আমাদের ইতিহাসে। আমরা এখন অদম্য বাংলাদেশের বাসিন্দা। যে দেশের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হচ্ছেন, যে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, দীর্ঘতম পদ্মা সেতু যার গৌরবে পরিণত হয়েছে, দেশের তৈরি পোশাক বিদেশিদের গায়ে পরিধেয় বস্ত্র হচ্ছে, বিশ্ব দরবারের প্রথম কাতারে ব্যবসায়-বাণিজ্য, গবেষণা, ক্রীড়া সব ক্ষেত্রে অগ্রণী হয়ে উঠেছে।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৮৪৪তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
উৎপল দাস বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে আজকের এই উত্তরণ, যেখানে রয়েছে এক বন্ধুর পথ পাড়ি দেওয়ার ইতিহাস। এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী এবং দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিকল্পিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত বিশ্বের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি, জন্মভূমি- ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’। আওয়ামী লীগ সরকারের আগে অন্য কোনো সরকারকে এদেশের ভবিষ্যৎ রূপরেখা প্রণয়ন করতে দেখা যায়নি। আর রূপরেখা অনুসারে প্রতি অর্থবছরে বাজেট পেশ এবং টার্গেট পূরণের জন্য কাজ করায় এদেশকে এখন গতিশীল ও শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত তৈরি করে দিয়েছে। আমরা এখন অদম্য বাংলাদেশের বাসিন্দা। যে দেশের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হচ্ছেন, যে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, দীর্ঘতম পদ্মা সেতু যার গৌরবে পরিণত হয়েছে, দেশের তৈরি পোশাক বিদেশিদের গায়ে পরিধেয় বস্ত্র হচ্ছে, বিশ্ব দরবারের প্রথম কাতারে ব্যবসায়-বাণিজ্য, গবেষণা, ক্রীড়া সব ক্ষেত্রে অগ্রণী হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদীতা আর ধর্মীয় সন্ত্রাস আমাদের মনোবলকে ধ্বংস করতে পারেনি। দেশকে ভালোবেসে, দেশের উন্নয়নের দিকে লক্ষ্য রেখে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ ও জাতির কল্যাণে সর্বদা সচল থাকতে হবে।