আব্দুর রাজ্জাক বলেন, দাম চাহিদার ওপর নির্ভর করে। দাম যা-ই বাড়ুক, দুই-তিন মাস পর তারা ডিম বেচতেই পারবে না।
তিনি বলেন, কোনোভাবেই যেন ডিম আমদানি করা না হয়। আমরা একটু কষ্ট করি তারপরও ডিম আমদানি করব না।
এর আগে ডিমের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন প্রয়োজনে ডিম আমদানি করা হবে। এরপরই ডিমের দাম কমে যায়। এতে বিষয়টি স্পষ্ট ডিমের দাম বাড়ার পেছনে কিছু একটা আছে।
কীসের ভিত্তিতে বলছেন দুই-তিন মাস পর ডিম বিক্রি করতে পারবে না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে কৃষিমন্ত্রী বলেন, যখন দাম বাড়ছে সবাই বাচ্চা তুলছে। কয়েকদিন আগেই ডিম বিক্রি করতে পারছিল না, আবার ব্রয়লার মুরগি ৯০-১০০ টাকা। গত তিন বছর ধরে এটা চলছে। পোল্ট্রি ফার্মের মালিকরা লস দিতে দিতে আর লস করতে রাজি না।