রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বিএনপির বড় বিশৃঙ্খলার চেষ্টা আ.লীগের সতর্কতায় বিফল: তথ্যমন্ত্রী   সংকটকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে কাজ করছে সরকার: কাদের   নাটোরে ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ জনের মৃত্যু   ‘কিছুই করি নাই শ্রেণিটা’ চোখ থাকতেও দেখে না: প্রধানমন্ত্রী   রাজকে আমার জীবন থেকে ছুটি দিয়ে দিলাম: পরীমনি   সৌদি আরবের ক্লাবে যোগ দিলেন রোনালদো   বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
নিয়মবহির্ভূতভাবে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে: মাহমুদ আবদুল্লাহ বিন মুন্সি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১১:১৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বর্তমান নেতৃত্বে যারা আছেন অর্থাৎ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আমাদেরকে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে এবং অগঠনতান্ত্রিকভাবে আমাদেরকে ছাত্রলীগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছিল। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের যে ইতিহাস সেই ইতিহাসের সবচে জঘন্য ও বেদনাদায়ক সিদ্ধান্তটা নেওয়া হয়েছে সেটা হচ্ছে এই সামরিক ফরমান জারি করার মাধ্যমে এই ২১জন সদস্যকে বহিস্কারাদেশ দেওয়ার মাধ্যমে। আমরা আজও পর্যন্ত জানি না যে, আমাদের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ ছিল বা আদৌ কোনো অভিযোগ ছিল কিনা? 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৮৩৩তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি,  বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সদস্য তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ কমিটি সদস্য,  শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ আবু সাঈদ আকন্দ (সাস্ট), বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আবদুল্লাহ বিন মুন্সি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।

মাহমুদ আবদুল্লাহ বিন মুন্সি বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কিন্তু কোন হাওয়ার উপর চলে না। গত সাত দশকেরও বেশী সময় ধরে বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের সংগঠনের কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে। সেই নিয়ম নীতির উপর শ্রদ্ধা ও আস্থা রেখেই আজ পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতি করে আসছি। আমাদের যখন অব্যাহতি পত্র দেওয়া হয় সেখানে উল্লেখ ছিল যে আমাদের উপর আনিত অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে। এখন আমার কথা হচ্ছে যে, আমাদের সংগঠনের কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম নীতি আছে। এই নিয়ম নীতির মধ্যে স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে, সাংগঠনিকভাবে যখন কোন কর্মীর বিরুদ্ধে যখন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে তখন তার আগে সেই ব্যক্তিকে অবশ্যই শোকজ প্রদান করা অর্থাৎ কারণ দর্শানোর জন্য নোটিশ দেওয়া। অর্থাৎ আমি যদি অভিযুক্ত হয় তাহলে আমাকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের পক্ষ থেকে আমাকে আমার অভিযোগের পক্ষে আমাকে ওয়াকিবহাল করবে এবং সেখানে আমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে ও একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যদি আমার উপর আনিত অভিযোগের ব্যাখ্যা না দিতে পারি তাহলে সেই মুহূর্তে আমার উপর যেকোনো ধরণের ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু আমাদের ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে যে, আমাদের ২১জনের কাউকেই কোন কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়নি। আমরা আজও পর্যন্ত জানি না যে, আমাদের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ ছিল বা আদৌ কোন অভিযোগ ছিল কিনা?



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]