সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বিএনপির বড় বিশৃঙ্খলার চেষ্টা আ.লীগের সতর্কতায় বিফল: তথ্যমন্ত্রী   সংকটকে সম্ভাবনায় রূপ দিতে কাজ করছে সরকার: কাদের   নাটোরে ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ জনের মৃত্যু   ‘কিছুই করি নাই শ্রেণিটা’ চোখ থাকতেও দেখে না: প্রধানমন্ত্রী   রাজকে আমার জীবন থেকে ছুটি দিয়ে দিলাম: পরীমনি   সৌদি আরবের ক্লাবে যোগ দিলেন রোনালদো   বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
নির্লোভ-নির্মোহ আমাদের শেখ রেহানা
#লন্ডনেও সাধারণ জীবনযাপন করেন শেখ রেহানা: সুলতান মাহমুদ শরীফ। #শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা, মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ: ড. মো. হারুন-উর-রশিদ আসকারী। #শেখ রেহানার কাছেই সকল প্রেরণা পান শেখ হাসিনা: চৌধুরী হাফিজুর রহমান। #বাঙালি নারীদের আদর্শ শেখ রেহানা: স্নিগ্ধা বাউল।
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:৩৫ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

শেখ রেহানা; যিনি ‘ছোট আপা’ বলে দলের নেতাকর্মীদের কাছে পরিচিত। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি সেই পরিবারের একজন শেখ রেহানা। বাংলা ও বাঙালির প্রয়োজনে তিনি নির্মোহ একজন মানুষ। শেখ রেহানার মহানুভবতার তুলনা নেই। মা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পর্দার অন্তরালে থেকে বঙ্গবন্ধুকে সাহস ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিলেন। যার অনুপ্রেরণায় শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু হতে পেরেছিলেন। আর এখন পর্দার অন্তরালে বড় বোন শেখ হাসিনাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাচ্ছেন তিনি

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৮২৬তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার সাবেক উপাচার্য‍ অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ আসকারী, ব্যারিস্টার, লিংকনস ইন লন্ডন (পাবলিক একসেস) ১২ ওল্ড স্কয়ার চেম্বার, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা চৌধুরী হাফিজুর রহমান, কবি স্নিগ্ধা বাউল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।

সুলতান মাহমুদ শরীফ বলেন, আজ বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার জন্মদিন। ১৯৬৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আমি যখন দেশ থেকে লন্ডনে চলে আসি। শেখ রেহানার বয়স তখন মাত্র ৮ বছর, সুতরাং তাকে দেখলেও খুব ছোটবেলায় দেখেছি। দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ শেষে ঢাকায় ফিরে আসে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী প্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কারাগার ছিল ধানমন্ডির তখনকার ১৮ নম্বর রোডের একটি বাড়িতে। বন্দি অবস্থা থেকে মুক্ত বঙ্গবন্ধু কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তাদের আদরের কনিষ্ঠ বোন শেখ রেহানার সাথে দেখা হওয়ার সুযোগ হয়। সম্ভবত ২৪-২৫ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতেগড়া আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য শাখার একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে তার স্নেহের পরশ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। তাই আমার অবর্তমানেই জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার স্বামী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা ও আমার বন্ধু ড. ওয়াজেদ মিয়ার সুবাদে আমার এবং আমার স্ত্রী’র কথা পরিবারের সকলেরই জানা ছিল।তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আইনজীবী বিদেশ থেকে পাঠানোর ব্যাপারে আমাদের অংশগ্রহণ এবং প্রচেষ্টাও পরিবারের সকলের জানা। তাই হয়তো সদ্য কারামুক্ত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যরা আমাকে আপনজন হিসেবে সেই সময় গ্রহণ করতে অনাগ্রহী ছিলেন না।সেই থেকেই শেখ রেহানাকে দেখা ও তার মমতায় আশ্রয় নেওয়া, যা আমাদের পরিবারের সকলেই কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করে। এই কথা বলার উদ্দেশ্য, তার এই পরিণত বয়সেও আমার পরিবার পরিজন সকলে তাদের দুই বোনের স্নেহ ভালোবাসায় বেড়ে উঠেছি। শেখ রেহানার এই অক্লান্ত পরিশ্রমের সাংগঠনিক সক্ষমতার এক পর্যায়ে ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি জননেত্রী শেখ হাসিনা বোনকে দেখতে লন্ডনে আসার সুযোগ পান। শেখ হাসিনার লন্ডনে আসার ফলে ভারতসহ বহির্বিশ্বের কর্মীরা একজন যোগ্য নেত্রীর কাছে ব্যক্তিগতভাবে এবং দূরালাপনীর মাধ্যমে যোগাযোগ আরও বাড়ানোর সুযোগ পান। কিন্তু এইসব কাজের মধ্যে যে কায়িক পরিশ্রম ও সকলকে দেখভাল করার পরিশ্রম সদ্য প্রথম সন্তানের জন্মদাত্রী শেখ রেহানা নিজ কাঁধে গ্রহণ করেন। প্রায় ১৯ বছরের বেশি সময় ধরে শেখ রেহানা বোনের দেশ সেবার সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। কোনো পদ-পদবি, সুযোগ সুবিধা রাষ্ট্রীয়ভাবে গ্রহণ করেননি।শেখ রেহানা এই অভিধায় আজ দেশবাসী ও বিশ্ব বাঙালির কাছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যার স্থানে আসীন। আমি তার শতায়ু কামনা করি।

অধ্যাপক ড. মো. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার ৬৮তম জন্মবার্ষিকীতে ভোরের পাতা যে সংলাপের আয়োজন করেছে তার জন্য আমি তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। শেখ রেহানা; যিনি ‘ছোট আপা’ বলে দলের নেতাকর্মীদের কাছে পরিচিত। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি সেই পরিবারের একজন শেখ রেহানা। বাংলা ও বাঙালির প্রয়োজনে তিনি নির্মোহ একজন মানুষ। আমার সৌভাগ্য যে শেখ রেহানার যে একটি গ্রন্থ রয়েছে তার সাথে আমার সম্পৃক্ততা রয়েছে। তার গ্রন্থ থেকে আমরা তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান সম্বন্ধে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পর্দার অন্তরালে থেকে বঙ্গবন্ধুকে দিয়েছিলেন সাহস ও অনুপ্রেরণা। অন্যদিকে বড় বোন শেখ হাসিনার পাশে শেখ রেহানার ভূমিকাও সমার্থক। বরং আরও সুস্পষ্ট। বোন শেখ হাসিনা আজ বিশ্ব নেতৃত্বের অংশীদার, তার পেছনে অন্যতম উৎসাহ শেখ রেহানার। ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্যই নয়, গোটা জাতির জীবনেও এক কলঙ্কজনক ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। শেখ রেহানা সেই সময় বড় বোনের সঙ্গে ইউরোপে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন। ১৫ আগস্টের খবরে শুধু সর্বহারা মানুষের মতো তারা ভেঙে পড়েননি। অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়াতে হয়েছিল। সেটি ছিল এক বেদনা ও মর্মস্পর্শী জীবন সংগ্রামের অধ্যায়। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারি করে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের শাসনভার তুলে নিলে বিপর্যয়ে পড়ে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর তার মুক্তির প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগ সম্পর্কে যথাযথ ধারণা দিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। আশির দশক থেকে আজ পর্যন্ত গত ৪০ বছরের রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহে, প্রতিটি নির্বাচনে বড়বোনের পাশে থেকে তাকে শক্তি ও সাহস জুগিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। শেখ রেহানা লন্ডনে অবস্থানকালে সন্তানদের মানুষ করার পাশাপাশি সেখানে বসবাসকারী বাঙালি কমিনিউটির সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত থেকে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচারের দাবিতে যুক্ত থেকেছেন। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তিনি এই দাবি নিয়ে সরকার ও রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার পর তিনি বোনের পাশে বেশ কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন এবং তাকে নীরবে নিভৃতে থেকে নানাভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। তিনি ঢাকা এবং লন্ডনে তার সন্তানদের পাশে থাকার পাশাপাশি সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে যুক্ত রাখতেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে তিনি বোনের পাশে ছায়ার মতো অবস্থান করার চেষ্টা করছেন। ছোট আপার জন্মদিনে আমার পক্ষ থেকে তাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং আমি মনে করি ছোট আপা এবং বড় আপা যেভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন এবং আস্থা ও ভরসার জায়গায় নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তাদের কাছে এই দেশ এবং জাতির আরও কিছু পাবার রয়েছে।

চৌধুরী হাফিজুর রহমান বলেন, আজকে অনুষ্ঠানের আমার বক্তব্যের শুরুতেই বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় কন্যা শেখ রেহানার শুভ জন্মদিবসে জানাই জন্মবার্ষিকীর শুভেচ্ছা। একইসাথে আশা করছি ও আমরা দোয়া করছি শেখ রেহানা যেন শতায়ু পান। আমার পূর্ববর্তী বক্তা অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ আসকারী খুব সুন্দরভাবে শেখ রেহানাকে নিয়ে তার বিশ্লেষণধর্মী বক্তব্য তুলে ধরেছেন।  ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পুরো পরিবারকে যে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলো তখন তাঁর দুই কন্যা বেঁচে গিয়েছিল যার একজন হচ্ছে কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর প্রতিকূল পরিস্থিতি জয় করে শেখ রেহানা নিজের সন্তানদের সুশিক্ষিত ও রাজনীতি সচেতন করে গড়ে তুলেছেন। ২০০৭-২০০৮ সালে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে বন্দি করা হলে শেখ রেহানা তাঁর পক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হাল ধরেন। নেত্রীর মুক্তির জন্য দেশ-বিদেশে আইনি লড়াই চালিয়ে যান। ২০০৯ সাল থেকে বড় বোনকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে সহযোগিতা করে আসছেন। মূলত এ দেশে মানুষের ভালোবাসা ছাড়া বঙ্গবন্ধু পরিবার কিছুই পায়নি। উপরন্তু শেখ রেহানা রাষ্ট্রের কাছে থেকে কিছুই নেননি। রাষ্ট্রপতি পরিবার হিসেবে তো রাষ্ট্রের কাছ থেকে সবাই পায় শুধু তাঁরাই কিছু নেননি। কারণ তাঁর ব্যক্তিগত উচ্চাভিলাষ নেই; ছিল না কখনো। এজন্য জনগণের স্বার্থ রক্ষা করেছেন; জনগণের দিকে তাকিয়েছেন; জনগণের জন্য কিছু করেছেন।  এদেশের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে সবসময়, প্রতিটি দুর্যোগে। শেখ রেহানার মহানুভবতার তুলনা নেই। মা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পর্দার অন্তরালে থেকে বঙ্গবন্ধুকে সাহস ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিলেন। যার অনুপ্রেরণায় শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু হতে পেরেছিলেন। আর এখন পর্দার অন্তরালে বড় বোন শেখ হাসিনাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শেখ রেহানার ইতিবাচক ভূমিকার কারণেই শান্তির আলোকবর্তিকা হাতে বিশ্বময় খ্যাতি অর্জন করেছেন শেখ হাসিনা।

স্নিগ্ধা বাউল বলেন, আমি প্রথমেই ছোট আপাকে শেখ রেহানাকে তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে চাই। তার সাথে যখন আমার প্রথম দেখা হয় তখন আসলে মনে হচ্ছিল যে আমার পরিবারের কোন সদস্যকে দেখছি। আমার মা, আমার বড় বোনের মতোই তাকে লাগছিল। সেই চিরাচরিত বাঙ্গালীর যে রূপ সেটিই তারমধ্যে আমি দেখেছি। উনি আমাদের সাথে যখন কথা বলছিলেন তখন আমি মুগ্ধ হয়ে তার কথা শুনছিলাম। এইযে আমাদের প্রজন্মের কাছাকাছি চলে আসা এটা কিন্তু সবাই পারেনা। সবসময় তার মুখে একটা হাসি থাকতো। এইরকম একটি অমায়িক চরিত্রের মানুষকে আমি কাছ থেকে দেখেছি। তার আরেকটি অসাধারণ দক্ষতা রয়েছে সেটা হলও স্মৃতিচারণ। শেখ রেহানা বাঙালি নারীদের আদর্শ। কিভাবে জীবন সংগ্রামে জয়ী হওয়া যায়, ক্ষমতার লোভ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়, কোন পদে না থেকেও দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করা যায়, সেটা তিনি দেখিয়েছেন। তার এই নির্মোহ চরিত্রই বাংলাদেশের ইতিহাসে উদাহরণ হয়ে থাকবে। সেই প্রচারবিমুখ মহিয়সী নারীর শুভ জন্মদিনে জানাই শ্রদ্ধা।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]