বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবুল হাসনাত মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ইভ্যালি থেকে মোটরসাইকেল কেনার জন্য মামলার বাদী চৌধুরী নাঈম সরোয়ার নগদ ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জমা দেন। কিন্তু ইভ্যালি মোটরসাইকেলটি সরবরাহ করেনি। পরে তাকে একটি চেক দেওয়া হয়। কিন্তু চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে প্রত্যাখ্যাত হয়।
তিনি জানান, চেক নগদায়ন না হওয়ায় আমরা ইভ্যালি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে উকিল নোটিশ দিয়েছি। এতে সাড়া না পেয়ে আজ ইভ্যালির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে সিএমএম আদালতে মামলার আবেদন করা হয়। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে দুই আসামির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার আবেদনে বলা হয়, চৌধুরী নাঈম সরোয়ার ইভ্যালির বিজ্ঞাপন দেখে প্রভাবিত হয়ে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা দিয়ে মোটরসাইকেল অর্ডার করেন। কিন্তু দীর্ঘসময়ে তার কাছে মোটরসাইকেল সরবরাহ করতে পারেনি ইভ্যালি। মোটরসাইকেল সরবরাহে ব্যর্থ হয়ে ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর ইভ্যালি কার্যালয় থেকে ভুক্তভোগীকে একটি চেক দেওয়া হয়। চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে ডিজঅনার হয়।