বাংলাদেশের আয়তনকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা: মায়েদুল ইসলাম তালুকদার বাবুল
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২, ১০:২৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
আমরা এমন একটি যুব সন্ধিক্ষণে অপেক্ষমাণ, যার মধ্যদিয়ে এই অঞ্চলের তথা সমগ্র বাংলাদেশের চিত্র পাল্টে যেতে বসেছে। আমাদের দীপপুঞ্জ এবং বেড়ে উঠছে এক বিশাল দেশ, যার আয়তন এখনো উপস্থাপন করা হয়নি যা আগামীতে আমাদের প্রধানমন্ত্রী অফিসিয়ালি উপস্থাপন করবেন। সেই আয়তন হচ্ছে ২৩৮৬৭৭ বর্গ কিলোমিটার, আমরা ইতোমধ্যে পেয়ে গিয়েছি। অর্থাৎ বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু এখনো এখানে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের কাজ চলছে। এসব কিছু করার অকুতোভয় সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৫৮৪তম পর্বে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, জার্মান আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, বাংলাদেশ কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মায়েদুল ইসলাম তালুকদার বাবুল। শেরপুর সদরে মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি), সেন্ট্রাল কাউন্সিলর বি এম এ ডা. শারমিন রহমান অমি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
মায়েদুল ইসলাম তালুকদার বাবুল বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা সবাই বলেন, কিন্তু আজ আমরা শেখ হাসিনার ভবিষ্যতের ম্যাজিক সম্বন্ধে কিছু বলতে চাচ্ছি। ডেল্টা প্লান ২০২১ এ পানি সম্পদকে কাজে লাগিয়ে আগামী ২০৩০-এ বাংলাদেশে উন্নয়নের যে ম্যাজিক বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে তার উপর একটু আমার গবেষণা থেকে আলোকপাত করতে যাচ্ছি। বর্তমান পাঠ্যপুস্তকে লেখা হচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন ১৪৭৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। কিন্তু বিগত বছরগুলোতে জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় সমুদ্রের নতুন যে ৫০টি দ্বীপ আমরা অর্জন করতে পেরেছি এবং সেটা যাতে আমরা ধরে রাখতে পারি সেজন্য শেখ হাসিনা নিজেই ডেল্টা প্লানের চেয়ারপারসন হিসেবে কাজ করছেন। আমরা অবস্থান করছি পাহাড়ের পাদদেশে। ভারত থেকে যে পলিমাটি নদী হয়ে আমাদের দেশে চলে আসছে সেগুলো ধরে রাখার জন্য আমাদের পর্যায়ক্রমভাবে ধরে রাখার প্রক্রিয়া এগিয়ে যাচ্ছে এবং তার ফলে এর প্রভাব পরছে আমাদের কক্সবাজার, নোয়াখালী ও পটুয়াখালী অঞ্চলে। এর ফলে বেড়ে যাচ্ছে আমাদের দীপপুঞ্জ এবং বেড়ে উঠছে এক বিশাল দেশ যার আয়তন এখনো উপস্থাপন করিনি যা আগামীতে আমাদের প্রধানমন্ত্রী অফিসিয়ালি উপস্থাপন করবেন। সেই আয়তন হচ্ছে ২৩৮৬৭৭ বর্গ কিলোমিটার, আমরা ইতিমধ্যে পেয়ে গিয়েছি। অর্থাৎ বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি, কিন্তু এখনো এখানে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের কাজ চলছে।