স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে দেশে করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য নির্মাট্রেলভির এবং রেটিনোভির ট্যাবলেট বাজারজাত শুরু হয়েছে। এই ওষুধ ভ্যাকসিনের বিকল্প নয়। ভ্যাকসিনের কাজ ভ্যাকিসিন করবে এবং ভ্যাকসিন নিতে হবে।
‘ভ্যাকসিন নেবেন, যারা করোনায় আক্রান্ত হননি তারা, আর এই ওষুধ খাবেন, যারা আক্রান্ত হয়েছেন।কিন্তু যারা আক্রান্ত হননি, তারা এই ওষুধ খেতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য নির্মাট্রেলভির এবং রেটিনোভির ট্যাবলেটটি ৮৮ ভাগ কার্যকর হবে। তবে ১২ বছরের ওপরে যারা মৃদু আর মাঝারি ভবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের জন্য এই ওষুধ উপযোগী। এই ওষুধের ফলে হাসপাতালে রোগী ভর্তি প্রয়োজনীতা ৮৮ ভাগ কবে যাবে এবং মৃত্যুর হারও কমে যাবে।
ওষুধের দামের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, এই ট্যাবলেটের একটি ডোজের মূল্য তিন হাজার ২০০ টাকা এবং একটি ডোজে তিনটি ওষুধ থাকবে। এটা প্রতিদিন খেতে হবে এবং একটানা পাঁচদিন খেতে হবে। অর্থাৎ একজন রোগীকে ৩০টি ট্যাবলেট খেতে হবে। যার দাম হবে ১৬ হাজার টাকা।
তিনি বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশে করোনার যে চিকিৎসা বা ওষুধ বের হয় আমরা তাড়াতাড়ি সেই ওষুধটি আমাদের বেশে নিয়ে আসি। মাত্র এক সপ্তাহে আগে আমেরিকাতে এই ওষুধ বের হয়েছে এবং মাত্র দশ দিনের মাথায় আমরা সেটি আমাদের দেশে বাজারজাত করতে পারছি। এটাও আমাদের জন্য বিরাট সুখবর দেশবাসির জন্য।
ভোরের পাতা/কে