মন্ত্রী বলেন, মিনিকেট নামে ধান নেই। যে সরু চাল খাওয়া হচ্ছে তার মধ্যে জিরাশাইল ও শম্পা কাটারিই বেশি। এমনকি নাজিরশাইল নামেও কোনো ধান নেই। ব্র্যান্ড তারা মিনিকেট বলে চালাচ্ছে। ২৮-কেও মিনিকেট বলে চালায়, ২৯-কেও মিনিকেট বলে চালায়, আর আমরাও (জনগণ) মিনিকেটই খুঁজি। এ সময় সবাইকে সাদা স্বচ্ছ চালের পরিবর্তে লাল চাল খাওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এসময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম জানান, বাজারে মিনিকেট বলে চাল বিক্রি হচ্ছে কিন্তু মিনিকেট ধান নেই। ২৯, ২৮ জাতের ধানকে মিনিকেট বলা হচ্ছে।
এ বিষয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ওই গবেষণার ফলাফল আমরা বিভিন্ন জায়গায় জানিয়েছি। কৃষি মন্ত্রণালয়কেও চিঠি দিয়েছি। গবেষণায় কী পেলেন জানতে চাইলে সচিব বলেন, ওখানে আমরা এটাই পেলাম, ধান যেটাই উৎপাদন করা হোক না কেন নাম মিনিকেট! এটা তাদের ব্র্যান্ড নাম।
তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করব ব্রান্ডিং যে নামেই করা হোক, মূল ধানের নাম যেন লেখা হয়। যদি গরুর মাংস বিক্রি করা হয় তাহলে লিখতে হবে গরু। মহিষের মাংসকে গরু লিখে বিক্রি করতে পারবেন না। সেই কাজ আমরা করছি।
ভোরের পাতা/কে