বেসরকারি এ সংস্থাটি বলেছে, এসব সহিংসতার ঘটনায় ৮ হাজার ৫৯৪ জন আহত হয়েছেন।
দেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন পত্রিকার বরাত দিয়ে মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৬৮৮টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনার খবর প্রকাশ হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে ৫৭ জন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থক, চারজন বিএনপির নেতাকর্মী ও একজন সাংবাদিক। নিহতদের মধ্যে ৫০ জনের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই।
আওয়ামী লীগ কর্মীদের ১২ জন নিজেদের দলের মধ্যে লাগা সংঘর্ষে মারা যান। তাদের আটজন আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের, একজন আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের এবং তিনজন যুবলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন।
চলতি বছরের জুনে শুরু হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে। গত ২০ জুন প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। আগামী ২৬ ডিসেম্বর ইউপি নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের দিন ধার্য করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পঞ্চম ও ষষ্ঠ ধাপের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে।