রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে সুইজারল্যান্ড বানানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন: তাজুল ইসলাম   ইংরেজি নববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা   করোনায় মৃত্যু কমেছে, শনাক্ত বেড়েছে    আরও ৩ জনের ওমিক্রন শনাক্ত   শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী   বাস সরাতে গিয়ে দুই মৃত্যু: সেই পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা   আন্দোলনের বিকল্প নেই, ফয়সালা রাজপথেই হবে: ফখরুল   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রীর ৫০ বছর উপলক্ষে সম্প্রীতি বাংলাদেশ'র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ১০:৩৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রীর ৫০ বছর উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (০৯ ডিসেম্বর) 'সম্প্রীতি বাংলাদেশে'র আয়োজনে আলোচনা সভা ‌'মৈত্রীর বন্ধনে সুবর্ণ সম্প্রীতি' অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সিরডাপ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সিরডাপ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের ড. দূর্গা প্রসাদ পোডিয়াল কনফারেন্স হলে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। অনুষ্ঠানে সম্মানীয় অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শহীদ পরিবারের সদস্য আরমা দত্ত এমপি এবং নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.)।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, 'বাংলাদেশ ও ভারত- এই ২টি প্রতিবেশী দেশের সম্পর্কের রসায়নটি একেবারেই ভিন্ন। ভারত স্বাধীন হয়েছে ১৯৪৭ সালে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জন করেছে স্বাধীনতা। বাংলাদেশের সেই মহত্তম অর্জনে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল ভারত। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। ইতিহাস, সংস্কৃতি, ভাষা, ঐতিহ্য, শিল্পকলা ও সংস্কৃতিতে মিল রয়েছে। এই সম্পর্ককে রক্তের বন্ধনে বেঁধে দেয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। ভারতের সরকার ও জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াইয়ে অকুণ্ঠ সমর্থন দেয়।'

আলোচকরা উল্লেখ করেন,'মুক্তিযুদ্ধে ভারত আমাদের দেশের ১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে। খাদ্য সহায়তা দিয়েছে। দেশের মুক্তিযোদ্ধারা ভারতের বিভিন্ন এলাকায় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। দেশের অভ্যন্তরে যুদ্ধ করে আবার আশ্রয় নিয়েছেন ভারতের অভ্যন্তরে।'

বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের বন্ধন আরো দৃঢ় হবে— এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে আলোচকরা বলেন, 'মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে যেমন দেরি করেনি, তেমনি মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের আত্মমর্যাদা ও স্বাধীন সত্তাকেও স্বীকার করে নিয়েছে। এর ফলে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক কাঠামোর বাংলাদেশ তার আঞ্চলিক সহযাত্রী হিসেবে পায় গণতান্ত্রিক ও বন্ধুভাবাপন্ন ভারতকে। সম্প্রীতির সেই ধারা আজও বহমান।'

সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভার সঞ্চালনা করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]