হানিফ বলেন, মুরাদ হাসানের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগের আগামী কার্যনির্বাহী সভায় নেওয়া হবে। তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হবে।
তিনি বলেন, দলের দায়িত্বশীল পদে থাকা কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে, অভিযোগ প্রমাণিত হলে, তিনি যত বড় নেতাই হোন না কেন, তাকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।
বিএনপির এক শীর্ষ নেতার মেয়েকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্যের মধ্যেই মুরাদ হাসানের একটি অডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ঢাকাই সিনেমার নায়িকা মাহিয়া মাহির সঙ্গে ফোনালাপের ওই অডিওতে ওই নায়িকাকে নিয়ে অশালীন কথাবার্তা ও ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার কথা শোনা যায়। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হলে মুরাদ হাসানকে পদত্যাগের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। তাকে মঙ্গলবারের মধ্যেই পদত্যাগ করতে বলা হয়।
সেই অনুযায়ী মঙ্গলবার দুপুরে পদত্যাগের আবেদন করেন মুরাদ হাসান।
সরকার ও আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র বলছে, মন্ত্রিত্ব হারানোর পাশাপাশি দল থেকেও বাদ পড়তে পারেন মুরাদ হাসান।
ভোরের পাতা/কে