ফেসবুক স্ট্যাটাসে ডা. মুরাদ লেখেন, ‘আমি যদি কোনো ভুল করে থাকি অথবা আমার কথায় মা-বোনদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী মা দেশরত্ন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল সিদ্ধান্ত মেনে নিবো আজীবন। জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু।’
রাষ্ট্রধর্ম ও ৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়া নিয়ে বক্তব্য দিয়ে প্রথম আলোচনায় এসেছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান।
এর পর বিভিন্ন বিষয়ে একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তিনি। সর্বশেষ একটি অডিও ফাঁসের ঘটনা ডা. মুরাদকে বিপাকে ফেলে দিয়েছে।
নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পর তাকে পদত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
২০১৯ সালের মে মাসে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে মুরাদ হাসানকে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দুই বছরের বেশি সময় ধরে এই মন্ত্রণালয়ে ছিলেন তিনি।
মুরাদ হাসান জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী উপজেলা) আসনের সংসদ সদস্য।
ভোরের পাতা/কে