প্রকাশ: সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ১:৪৭ এএম | অনলাইন সংস্করণ
আসন্ন ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদের প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ সিইও, দাতো ইজ্জাদ্দিন ইদ্রিস ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের সফল বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
রবিবার (৫ ডিসেম্বর) রবি’র চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম আজিয়াটা গ্রুপ সিইও’র পক্ষ থেকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের কাছে তার আগারগাঁও এর আইসিটি টাওয়ারস্থ কার্যালয়ে অভিনন্দনপত্রটি হস্তান্তর করেন।
অভিনন্দন পত্রে আজিয়াটা গ্রুপ সিইও ইজ্জাদ্দিন আইসিটি প্রতিমন্ত্রীকে তার তরুণ এবং উদ্যমী নেতৃত্বের জন্য প্রশংসা করেন। এছাড়া তিনি আইসিটি বিভাগের অধীন এটুআই-প্রকল্পের সহযোগিতায় ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার, ৩৩৩ স্থাপন এবং বিডিঅ্যাপসকে ন্যাশনাল অ্যাপস্টোর হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য আইসিটি প্রতিমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
দেশজুড়ে হাই-টেক পার্ক স্থাপন, স্টার্ট আপ-ভিত্তিক বিভিন্ন উদ্যোগ তৈরিতে স্টার্ট আপ বাংলাদেশের অবদান, সহজ ডিজিটাল সল্যুশনের মাধমে করোনা মহামারী মোকাবেলা, বিশ্বব্যাপী আইসিটি খাতের জন্য শীর্ষস্থানীয় আউটসোর্সিংয়ের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরা, ই-কমার্স খাতের সম্প্রসারণ এবং শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের মাধ্যমে দেশজুড়ে শিক্ষার্থীদের আইসিটির সাথে যুক্ত করার জন্য আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ সিইও, বাংলাদেশের আইটি খাতে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজিয়াটা গ্রুপকে এই উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানান। দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের পাশাপাশি একই বছর ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের সফল বাস্তবায়ন করতে পারায় তিনি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। প্রতিমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার জন্য রবিকে ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য, রবি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর। দেশের মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ডিজিটাল সেবা আনছে কোম্পানিটি। দেশের প্রতিটি প্রান্তে উদ্ভাবনী সেবা পৌঁছে দেয়ার উদ্দেশে রবি অব্যাহত বিনিয়োগের মাধ্যমে শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তুলেছে।
রবি আজিয়াটা লিমিটেড একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি যেখানে এশিয়ার টেলিযোগাযোগ বাজারের অন্যতম কোম্পানি মালয়েশিয়াভিত্তিক আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদের সিংহভাগ মালিকানা রয়েছে।