একদম পূর্ব দিকের পিচ কভার থেকে শুরু করলেন, তারপর পুরো শরীর ছেড়ে দিলেন পানি জমে থাকা পিচ কভারের ওপর। ধীরে ধীরে স্লাইড করে চলে গেলেন অন্তত ১৫-২০ গজ। পশ্চিম দিকে কভারের একদম শেষ ভাগে গিয়ে যখন উঠে দাঁড়ালেন, তখন পরিষ্কার বোঝা গেল, সাকিব জলে ভেজা কভারে স্লাইড করলেন দুরন্ত কিশোরের মতো।
পিচের ওপরে জলরাশি দেখেই হয়তো নিজের কৈশোরে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছে জেগে উঠলো চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডারের। যেই ভাবা সেই কাজ। মুহূর্তেই ঝাপিয়ে পড়া। তারপর ঠিক যেন পুকুরে এক ডুবে অনেক দূর চলে যাওয়ার মতো পুরো স্লাইড শেষ করলেন একদম কভারের শেষ প্রান্তে।
বৃষ্টিতে সারা দিনে খেলা হয়েছে মোটে ৩৮ বল। বেলা ১২টা ৫০ মিনিটের পর একটানা ৬.২ ওভার পর সেই যে বন্ধ হলো ম্যাচ, তারপর টানা বৃষ্টিতে আর শুরু হয়নি। বেলা ৩টা নাগাদ দিনের খেলা বাতিলে ঘোষণা এলো। তার আগে সাকিবের মজার কাণ্ড মাঠে উপস্থিত দর্শকদের অন্যরকম আনন্দ দিলো। সাকিব নিজেও তা মনে প্রাণে উপভোগ করলেন।
ভোরের পাতা/কে