মুমূর্ষু অবস্থায় আহত লিমনকে পুলিশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত পৌনে ২টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আসাদুজ্জামান শেখ জানান, রাতে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল ওই যুবক। পথে কাওলা পদ্মা ওয়েল আউট গোয়িংয়ে আসলে একটি লরিচাপা দিয়ে তিনি গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনি মারা যান।
তিনি আরও জানান, মৃত যুবকের কাছে থাকা মোবাইলের মাধ্যমে স্বজনদের সঙ্গে কথা হয়। মৃত যুবকের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার দমদমার পশ্চিম গ্রামে। তার বাবার নাম মোফজ্জল হোসেন। বর্তমানে লিমন যাত্রাবাড়ী রায়েরবাগ এলাকায় থাকতেন। তবে পেশায় কি করতেন জানা যায়নি। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।
লিমনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে নিহত লিমনের ফুফা মো. ইমাম হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, রাতে ধানমণ্ডির জিগাতলার আত্মীয়র বাসা থেকে নিজের বাসা কাউলায় ফেরার সময় একটি লরি লিমনকে চাপা দেয়। লিমন গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তার বাড়ি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি থানার দমদমা গ্রামে। তার বাবার নাম মোজাম্মেল হক। লিমন পরিবারের সঙ্গে কাওলা এলাকায় থাকতেন।