শনিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে সুইজারল্যান্ড বানানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন: তাজুল ইসলাম   ইংরেজি নববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা   করোনায় মৃত্যু কমেছে, শনাক্ত বেড়েছে    আরও ৩ জনের ওমিক্রন শনাক্ত   শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী   বাস সরাতে গিয়ে দুই মৃত্যু: সেই পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা   আন্দোলনের বিকল্প নেই, ফয়সালা রাজপথেই হবে: ফখরুল   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সারা বিশ্বের বিস্ময় শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অহংকার
#বিশ্বে অনন্য একজন নেতায় আবির্ভূত হয়েছেন শেখ হাসিনা: ডা. কামরুল হাসান খান। #আলোকবর্তিকা হয়ে পৃথিবীতে পথ দেখাচ্ছেন শেখ হাসিনা: ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন। #শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি আজ বিশ্বে আলোড়িত হচ্ছে: রবিন মোহাম্মদ আলী।
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১, ১১:১৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, বিশ্বে অনন্য নেতায় আবির্ভূত হয়েছেন শেখ হাসিনা। যিনি তাঁর পরিবারের সবাইকে হারিয়ে এভাবে মানসিকভাবে সুস্থ থেকে দেশের জন্য মেধা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে চলা, এটা কিন্তু খুবই কঠিন কাজ। তবুও তিনি এই কঠিন কাজটি সম্পন্ন করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। এই রকম একজন নেতা পৃথিবীর অন্য কোথাও আর নেই। এইরকম ট্রমাটাইজড মানুষ যার জীবনের প্রতি মুহূর্তে হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। তিনি কিভাবে এই কাজগুলো করে আসছেন তা আজ বিশ্ব নেতাদের ভাবিয়ে তুলছে। উন্নয়ন অভিযাত্রায় ভিশনারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ‘রূপকল্প-২০৪১’। সে সময় বাংলাদেশ উন্নত দেশে পদার্পণ করবে। এই রূপকল্প বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলা যেখানে দারিদ্র্য হবে সুদূর অতীতের ঘটনা। 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৫৩২তম পর্বে মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন, ভিয়েনা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি রবিন মোহাম্মদ আলী। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, আজকে ভোরের পাতা সংলাপে আমার সাথে যেসব অতিথি সংযুক্ত আছেন তাদেরসহ যারা এই অনুষ্ঠানটি দেখছেন তাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আমরা মুজিববর্ষ পালন করছি একদিকে, অন্যদিকে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করছি। আজকের এই দিনে আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধা জানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি ১৫ আগস্টের সেই কালরাতে তাঁর পরিবারের যেসব সদস্যরা শাহাদাতবরণ করেছিলেন। গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ ইজ্জতহারা মা-বোনদের। গভীরভাবে স্মরণ করি জাতীয় ৪ নেতাকে। আজকে গোটা বিশ্বে রাজনীতি দিন দিন জটিল হয়ে যাচ্ছে। যেমন হচ্ছে এশিয়ার রাজনীতি ঠিক দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিও জটিল হয়ে যাচ্ছে। সেখানে কূটনৈতিক সফলতা অর্জন করা খুব কঠিন। আমাদের ব-দ্বীপটি এমন একটা জায়গায় অবস্থিত যেখানে আমরা ভারত ও চীনের মাঝামাঝি থাকায় দু’ দেশের সাথে সুসম্পর্ক রাখাটা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। ভারত আমাদের দীর্ঘ কালের বন্ধু এবং সত্যিকার অর্থেই আমাদের পূর্বপ্রজন্ম ভারত থেকেই এসেছে। দীর্ঘকাল ধরেই আমাদের সাথে ভারতে একটা সম্পর্ক রয়েছে। আরেকদিকে চায়না হচ্ছে আমাদের অন্যতম ডেভেলপমেন্ট পার্টনার। চায়নার সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্কটা হচ্ছে সেটা হলো আমাদের দেশে যে ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে সেটা তারা অনেক দিন ধরেই করে আসছে। এই দুই দেশের সাথে সুসম্পর্কটা বজায় রাখা অনেক কঠিন কাজ তারপরেও আমাদের জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতা ও মেধার সাথে করে আসছে। শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, বিশ্বে অনন্য নেতায় আবির্ভূত হয়েছেন শেখ হাসিনা। যিনি তার পরিবারের সবাইকে হারিয়ে এভাবে মানসিকভাবে সুস্থ থেকে দেশের জন্য সমস্ত মেধা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে চলা, এটা কিন্তু খুবই কঠিন কাজ। তবুও তিনি এই কঠিন কাজটি সম্পন্ন করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। এইরকম একজন নেতা পৃথিবীর অন্য কোথাও আর নেই। এইরকম ট্রমাটাইজড মানুষ যার জীবনের প্রতি মুহূর্তে হুমকির সম্মুখীন হয়েছে তিনি কিভাবে এই কাজগুলো করে আসছেন তা আজ বিশ্ব নেতাদের ভাবিয়ে তুলছে। সে হিসবে আজকে তার প্রভাবের কারণে আমাদের সাথে উন্নয়ন সহযোগীরা আসছে। সবচেয়ে বড় কথাটা হচ্ছে আল্লাহ তাঁকে কি দিয়েছে যে তিনি ২৪ ঘণ্টা সব কিছু নিজের একাগ্রতা দিয়ে মনিটর করছে। আমি দোয়া করি উনি দীর্ঘজীবী হোক, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়ন যেন তার কন্যার হাতেই হয়, সেটা আমরা সব সময় আশা করি।

অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন বলেন, আজকের খুব চমৎকার বিষয় নিয়ে ভোরের পাতা সংলাপের আলোচ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশ্বময় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে, এটা আসলেই একেবারেই যথার্থ। শেখ হাসিনা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা নারী সরকারপ্রধান। টানা ৪০ বছর ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতাকে তিনি শুধু রক্ষাই করেননি, আরও সুসংহত করেছেন। বাংলাদেশকে করেছেন বিশ্বময়। বিশ্ব নেতারা এখন শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে পঞ্চমুখ। বাংলাদেশ সারা বিশ্বকে যেভাবে তাঁর উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে সামনে রেখে যেভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেখানে এটা আসলেই আমাদের জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এক সময় যে বাংলাদেশ ছিল দরিদ্র ও অনুন্নত সেই বাংলাদেশ এখন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দৃপ্ত পায়ে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলেছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা বিশ্ব রাজনীতির অন্যতম সফল ও আলোচিত নেত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ়তার সাথে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়ে তুলতে একের পর এক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও সাফল্যের সাথে তা বাস্তবায়ন করে চলেছেন। তাঁর অধ্যবসায়ী মনোভাব এবং পরিশ্রমী উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন আজ বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হচ্ছে। বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নয়ন দেখে বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রসমূহের কর্ণধাররাও বিস্মিত। দেশ আজ আধুনিক অবকাঠামোগত প্রক্রিয়া সমৃদ্ধ। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলাদেশকে অন্য এক উচ্চতায় স্থান করে দিয়েছে। শেখ হাসিনা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের উন্নয়নের এক ‘রোল মডেল’ হিসেবে স্বীকৃত যা বিশ্বনেতাদের নিকটও আলোচিত। বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত দেশের রুটে তুলে আনার জন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাতদিন পরিশ্রম করে চলেছেন। আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও মানবতার বিশ্বজননী হিসেবে ইতোমধ্যেই তাঁর ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা, মেধা, বিচক্ষণতা, আত্মপ্রত্যয় ও দূরদর্শিতার কারণে তিনি এখন বিশ্বনেত্রী। নিউইয়র্ক টাইমস সাময়িকীর জরিপে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর নারী নেতৃত্বের মধ্যে তিনি ৭ম স্থানে ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী ফরচুনে প্রকাশিত তালিকা মতে, বিশ্বসেরা ৫০ নেতার মধ্যে শেখ হাসিনা দশম স্থানে। ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী নারী সরকারপ্রধান হিসেবে উল্লেখ করা হয়। উন্নয়ন অভিযাত্রায় ভিশনারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ‘রূপকল্প-২০৪১’। সে সময় বাংলাদেশ উন্নত দেশে পদার্পণ করবে। এই রূপকল্প বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলা যেখানে দারিদ্র্য হবে সুদূর অতীতের ঘটনা।

রবিন মোহাম্মদ আলী বলেন, জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ গড়ার কাজে সকাল ঘুম থেকে উঠে ফজর নামাজ পড়ে প্রথমেই দেশ ও দেশের বাহিরে আমাদের প্রবাসীদের খবর নেন। এই যে কিছু দিন আগে কপ-২৬ সম্মেলন হলো সেখানে আমাদের জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই সম্মেলনে যোগ দিলেন সেখানে আমাদের দেশের সাথে বাহিরের দেশের সাথে যে সেতুবন্ধন হচ্ছে সেটা দিন দিন আরও মজবুত হচ্ছে। আজ তারই সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এক অনন্য উচ্চতায় চলে গিয়েছে, বিশ্বের বিস্ময় হয়ে উঠেছেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বে এরই মধ্যে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ওঠার মানদণ্ড পূরণ করেছে বাংলাদেশ। অর্থনীতির আকারের দিক থেকে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে ৪৩, আর ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় বিশ্বের ৩৪তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই মানবতাবিরোধীদের বিচার হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে, বিচারের রায় কার্যকর হয়ে দেশ কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। তাঁর শাসনামলেই সমুদ্রসীমা জয় করেছে বাংলাদেশ, যা বাংলাদেশের ভৌগোলিক ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে। তিনি বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা আদায়ে সক্ষম হয়েছেন।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে যেখানে এনে দাঁড় করিয়েছেন তা এক অসম্ভব সাফল্য, যা অনেক শাসকের কাছেই অকল্পনীয় ও ঈর্ষণীয়। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ এখন চমক। শুধু বাংলাদেশই নয়, বিশ্বকে এগিয়ে নেওয়ার আন্তর্জাতিক মঞ্চে শেখ হাসিনার পরামর্শও এখন গ্রহণযোগ্য এবং প্রশংসনীয়। তিনি আজ জাতিসংঘ তথা বিশ্ব পরিমণ্ডলে শান্তি ও ন্যায়ের এক মূর্তপ্রতীক। জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে অদম্য গতিতে। উন্নয়নে, অগ্রগতিতে, মানবিকতায়, ন্যায় নিষ্ঠতায়, সুশাসনে তিনি আজ সারা বিশ্বের বিস্ময়, অগ্রগতির দৃষ্টান্ত, বাংলার অহংকার। শুধু অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নয়, কূটনীতিক দিক থেকেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছেন। তিনি মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে সব বিরূপ পরিস্থিতিকে নিজের অনুকূলে নিয়ে এসেছেন। অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে যেখানেই বাধা এসেছে, তাঁর সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা উন্নয়নের যে মহাসড়কে যাত্রা শুরু করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছি, সেখান থেকে আর পেছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সমৃদ্ধি ও প্রগতির পথে সকল বাধা দূর করার দায়িত্ব গ্রহণ করবে। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক বিশ্বে সুউচ্চ মর্যাদার আসনে নিয়ে গেছে। সারা বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রনেতারা তাঁর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করছেন। নেতৃত্ব গুণে ও সততায় তিনি আজ সারা বিশ্বে সমাদৃত। দুর্দমনীয় অসীম সাহস, বাস্তব কৌশল ও পরিকল্পনা দ্বারা করোনা মোকাবিলা করে পেয়েছেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]