যেসব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে দারাজ, প্রিয়শপ, ওয়ালমার্ট, ইনফিনিটি মার্কেটিং, অ্যানেক্স ওয়ার্ল্ড, আলিফ ওয়ার্ল্ড, ব্রাইট ক্যাশ, স্বাধীন, শ্রেষ্ঠ ডটকম, আকাশ নীল, গেজেট মার্ট ডটকম, বাংলাদেশ ডিল, অ্যামস বিডি, বাড়ি দোকান ডটকম, সুপম প্রোডাক্ট, টিকটিকি, চলন্তিকা, শপআপ ই-লোন, আস্থার প্রতীক, সানটুন, ইশপ ইন্ডিয়া, বিডি লাইক ও নিউ নাভানা।
অস্বাভাবিক ছাড়ে পণ্য বিক্রির অফার দিয়ে আলোচনায় আসে ইভ্যালিসহ আরও কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল; তাঁর স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন; ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন; এসপিসি ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. আল আমীন; তার স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক শারমীন আক্তার; কিউকমের প্রধান নির্বাহী রিপন মিয়া ও রিং আইডির পরিচালক সাইফুল ইসলাম।
এদের মধ্যে বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ইভ্যালির বিরুদ্ধে তিনটি, রিং আইডির বিরুদ্ধে দুটি, ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে নয়টি, ধামাকার বিরুদ্ধে তিনটি, ২৪ টিকিটের বিরুদ্ধে পাঁচটি, সহজ লাইফের বিরুদ্ধে দুটি, এসপিসি ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের বিরুদ্ধে চারটি, সিরাজগঞ্জ শপের বিরুদ্ধে একটি, কিউকমের বিরুদ্ধে তিনটি, নিরাপদ শপের বিরুদ্ধে একটি, র্যাপিড ক্যাশের বিরুদ্ধে একটি, থলে ও ইউকম ডটকমের বিরুদ্ধে একটি করে মামলা রয়েছে।
ভোরের পাতা/কে