নিহতের স্ত্রী ফরিদা আক্তার জানান, দুপুরে স্কুল থেকে বাসায় ফিরছিলেন তিনি। পথে স্টাফ কোয়ার্টারের সামনে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে নেমে রাস্তা পার হওয়ার সময় দুই বাসের মাঝে চাপা পড়েন তিনি। দেখতে পেয়ে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় ফরাজী হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে সন্ধ্যার দিকে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, আমরা ডেমরার সারুলিয়া এলাকায় থাকি। আমাদের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে। গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলার মেলান্দহ থানার পুরমুদ এলাকায়।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বলেন, ডেমরা থেকে বাসের মাঝে চাপা পড়া এক স্কুল শিক্ষককে আহত অবস্থায় নিয়ে আসেন তার স্ত্রী। আনার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি ডেমরা থানাকে জানানো হয়েছে।
ভোরের পাতা/কে