এদিকে বন্দর নগরীর মেয়র ইভন আকি-সাওয়ার ফেসবুকে একটি পোস্টে বলেছেন, ফেটে যাওয়া গাড়ি থেকে জ্বালানি সংগ্রহ করতে ভিড় করেছিলেন এমন লোকও ভুক্তভোগীদের মধ্যে আছেন।
এছাড়া ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সির প্রধান ব্রিমা বুরেহ সেসে অনলাইনে শেয়ার করা একটি ভিডিওতে বলেছেন, আমরা অনেক হতাহত ও পোড়া মরদেহ পেয়েছি। এটি একটি ভয়ানক, ভয়ানক দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য, মাত্র ১০ লাখের কিছু বেশি মানুষের এই শহরটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকটি মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছে। গত মার্চে ফ্রিটাউনের একটি বস্তিতে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৮০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানি এবং ৫ হাজারের বেশি মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েন।
ভোরের পাতা/অ