মাঠে এ জাতগুলোর সক্ষমতা, উৎপাদনশীলতা, গুণাগুণসহ ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এ রফতানিযোগ্য জাতগুলো মাঠ পর্যায়ে দ্রুত সম্প্রসারণ ও কৃষকের কাছে জনপ্রিয়করণে কাজ চলছে। জাত নিয়ে আর সমস্যা থাকবে না।
প্রতিনিধিদল আলুর রফতানি বাড়াতে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন। তাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- রফতানিযোগ্য জাতগুলো মাঠ পর্যায়ে দ্রুত সম্প্রসারণ ও কৃষকের কাছে জনপ্রিয় করা, অ্যাসোসিয়েশনকে গবেষণার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া, কৃষি মন্ত্রণালয় প্রণীত রোডম্যাপের সঠিক বাস্তবায়ন, আলু পরিবহনে কুল চেইন বজায় রাখতে প্লাগ ইন সেন্টারসহ অবকাঠামো নির্মাণ, কাস্টমস হাউজের বাইরে কন্টেইনার ব্যবহারের ব্যবস্থা, লোডিং পয়েন্টে ফাইটোস্যানিটারি পরীক্ষার ব্যবস্থা, রাশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে পুনরায় আলু রফতানির জন্য দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান।
এসব বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও কৃষিমন্ত্রী আশ্বাস দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ, বাংলাদেশ আলু রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি শেখ আব্দুল কাদের, সদস্য সচিব জাকির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাহাবুব মোর্শেদ, নির্বাহী সদস্য সুফিয়ান আহামেদ, জিয়াউল হক, রাশেদ আহমেদ প্রমুখ।
ভোরের পাতা/অ