মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মুকসুদপুর উপজেলার ভট্টাচার্য কান্দি গ্রামের মো. মান্নান শেখের ছেলে ফক্কার শেখ, মুছা শেখের ছেলে মো. মেহেদী হাসান শেখ, গোহালা গ্রামের শংকর সাহার ছেলে সুমন সাহা, একই গ্রামের মো. কাঞ্চন ফকিরের ছেলে মো. কাওছার ফকির এবং শ্রীজিতপুর গ্রামের সিরাজ মোল্লার ছেলে মো. আল আমিন মোল্লা।
আসামী পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আইনজীবী মুন্সী মো. আতিয়ার রহমান এবং মোহাম্মদ আবু তালেব শেখ এবং রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মো. শহিদুজ্জামান খান।
মামলায় জানা গেছে, ২০১২ সালের ২ জুন রাতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা দুলাল শেখকে কুপিয়ে হত্যা করে কুমার নদীতে ফেলে দেন। পরদিন নদী থেকে পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।
ওই দিনই মুকসুদপুর থানায় পাঁচজনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী সুলতানা বেগম একটি হত্যা মামলা করেন।
দীর্ঘ শুনানি শেষে মঙ্গলবার এ রায় ঘোষণা করেন বিচারক।
ভোরের পাতা/অ