আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুল সাহেব বড় বড় কথা বলেন। বড় চার প্রকল্প (পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বিআরটি, কর্ণফুলী টানেল) চালু হলে বিএনপি চোখে শর্ষে ফুল দেখবে।
শুক্রবার (১ অক্টোবর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘ভিশন’ আর বিএনপির ‘ভিশন’ এক নয় বলে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির ভিশন ডিপ ফ্রিজে আছে। তা আর আলোর মুখ দেখবে না।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ দেওয়ার কারণেই বিএনপি কাউন্টার হিসেবে ভিশন ২০৩০ দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নেতিবাচক রাজনীতি করার কারণে বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন। নির্বাচন বর্জন করে তারা জনগণ থেকে আরও বিচ্ছিন্ন হবে। ১৯৭০ সালে ইয়াহিয়া খানের এলএফও উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধু নির্বাচন করেছেন। যারা জনগণের সঙ্গে থাকবে, তারাই জিতবে। কিন্তু জনগণকে নিয়েই বিএনপির যত ভয়।
খুলনা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়তে সেতু নির্মাণসহ প্রস্তাবিত রুট প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, অনেক সড়ক হয়ে গেছে। এগুলো মজবুত করলেই লক্ষ্য পূরণ হয়ে যাবে। সড়ক তৈরি করে রক্ষণাবেক্ষণ না করলে তার সুফল পাওয়া যাবে না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেন করা হয়েছে। কিন্তু সার্ভিস লেন নেই। ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়কের মতো সড়ক ইউরোপেও নেই।
সড়ক-মহাসড়ক নিয়ে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা জানান সেতুমন্ত্রী।
বেশি সেতু নির্মাণ না করে সরকার টানেল নির্মাণের কথা ভাবছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, নদীগুলোতে সেতু নির্মাণের ফলে এমনিতেই নাব্যতা নেই। এত ব্রিজ নির্মাণ করলে বাংলাদেশে একটি নদীও থাকবে না। সব শুকিয়ে যাবে। এত ব্রিজের আর দরকার নেই।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার পর এখন দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া সেতুর দাবি উঠেছে। আমরা এ স্থানে টানেল নির্মাণের কথা ভাবছি। দেওয়ানগঞ্জ-ফুলছড়িতে আরেকটি টানেল নির্মাণের পরিকল্পনা আছে। টানেল নির্মাণের দিকে নজর দিতে হবে।
নতুন বছরে আমরা বাংলাদেশের সমৃদ্ধির আরও পরিবর্তন দেখতে চাই: অধ্যাপক ড. ফারুক মির্জা
এ বছরে শিক্ষা ও গবেষণায় গুরুত্ব বাড়াতে হবে: অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া
২০২২ সালে বাংলাদেশে আরও নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে: ড. মো. হারুন-উর-রশিদ আসকারী
৫৪ বছর বয়সে এসএসসি পাস
অবশেষে মৃত্যুর কাছে হেরে গেলেন সেই এএসআই
বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা, গণতন্ত্র ও নির্বাচন
