রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে সুইজারল্যান্ড বানানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন: তাজুল ইসলাম   ইংরেজি নববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা   করোনায় মৃত্যু কমেছে, শনাক্ত বেড়েছে    আরও ৩ জনের ওমিক্রন শনাক্ত   শপথ নিলেন নতুন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী   বাস সরাতে গিয়ে দুই মৃত্যু: সেই পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা   আন্দোলনের বিকল্প নেই, ফয়সালা রাজপথেই হবে: ফখরুল   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
বাংলাদেশের প্রাণশক্তি শেখ হাসিনা
#বাঙালির আশার বাতিঘর শেখ হাসিনা: ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। #বাঙালি জাতির আস্থার নাম শেখ হাসিনা: ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন। #আমাদের বড় গর্বের নাম শেখ হাসিনা: এফ এম শাহীন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১০:৪৯ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে এই সময়টির জন্য পুরো জাতি অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। সবার মধ্যে একটা টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে যে আমাদের নেত্রী ৭৫তম বছরে পা রাখবেন আজ রাত ১২টা ১ মিনিটে। ধৈর্যশীলতা, স্মরণশক্তি, কৃতজ্ঞতাবোধ, নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে যথার্থ সিদ্ধান্ত প্রদান শেখ হাসিনাকে কিংবদন্তি নেতায় পরিণত করেছে। তাঁর রাজনৈতিক সত্ত্বাটিও অসাধারণ। তিনি নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন সর্বাবস্থায়, সর্বাত্মক।

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৪৭৫তম পর্বে সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন, গৌরব ৭১ এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেন, আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিবস উপলক্ষে এই সময়টির জন্য পুরো জাতি অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। সবার মধ্যে একটা টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে যে আমাদের নেত্রী ৭৫তম বছরে পা রাখবেন আজ রাত ১২টা ১ মিনিটে। এটি আমাদের  জন্য একটা একটা অনন্দগণ মুহূর্ত। জাতির পিতার এবং বঙ্গমাতার জ্যেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তাদের কোল আলোকিত করে এই ধরাধমে এসে আমাদের মধ্যে আলোর দিশা দেখিয়ে যাচ্ছেন। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়। দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত শক্তি বিদেশি মদদপুষ্ট ঘাতকচক্র বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করে। ফলস্বরূপ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দেশের বাইরে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। এই হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে তারা এদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে মুছে ফেলে পাকিস্তানি ধ্যান-ধারণায় দেশকে পুনরায় প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে মৃত্যুভয়কে উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্বদেশে ফিরে আসেন। তাকেও অসংখ্য বার হত্যার চেষ্টা করা হয়। তবে প্রতিবারই তিনি প্রাণে বেঁচে যান। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আমাদের আশার বাতিঘর। আস্থার ঠিকানা। বেঁচে থাকার অবলম্বন। সম্প্রীতির ধারক ও বাহক। পথ চলার অনন্ত প্রেরণা। তিনি বাংলার মানুষকে আপন করে ভালোবেসে মুক্তির মিছিলে ছিলেন আশৈশব। তাকে যেন আমরা বাংলার ষড়ঋতুতে খুঁজে পাই। তার স্নেহ, মায়া-মমতার পরশে দুঃখী মানুষ খুঁজে পায় শান্তির ঠিকানা। তেমনি আবার তার অদম্য সাহস আর সংগ্রামী চেতনায় জেগে উঠে মুক্তিকামী মানুষ। প্রতিটি বসন্ত মানুষকে ঋদ্ধ করে, সম্পূর্ণ মানুষে পরিণত করে, মেচুরিটি লেভেল আকাশচুম্বী করে তোলে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে আমাদের নেত্রী পঁচাত্তরে পা রাখতে যাচ্ছে; এটি তাকে আরও অনেক বেশি প্রাজ্ঞ, বিজ্ঞতায় প্রজ্বলিত করবে।

অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া কাঞ্চন বলেন, আমাদের জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজকে ৭৫ বছরে পা রাখবেন। তার বর্ণাঢ্য জীবনে প্রতিটি মুহূর্তে লড়াই, সংগ্রাম, ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে গিয়ে আজকের এই অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। শেখ হাসিনা ১৯৯৬-২০০১ সালে প্রথমবার, ২০০৯-২০১৩ সালে দ্বিতীয়বার, ২০১৪-২০১৮ সালে তৃতীয়বার এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের পর ৭ জানুয়ারি ২০১৯ সালে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বগ্রহণ করে রাষ্ট্র পরিচালনা করে যাচ্ছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। শেখ হাসিনা কোনোরকমে বেঁচে গেলেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ নৃশংসভাবে নিহত হন ২৪ জন। আর আহত হন শত শত কর্মী। সামনের কণ্টকাকীর্ণ বন্ধুর পথ আছে জেনেও তিনি পিতার আর্দশের রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেননি। দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করে চলেছেন এখনও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কল্যাণকর রাষ্ট্রগঠনের প্রবক্তা। রাষ্ট্র পরিচালনায় রয়েছে তার প্রজ্ঞাময় দূরদৃষ্টি। পিতা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি, বাঙালি জাতীয়তাবাদের স্বপ্নদ্রষ্টা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে পাওয়া নিখাঁদ দেশপ্রেম ও রাজনৈতিক বুৎপত্তি তাকে অমিত সক্ষম করেছে। ধৈর্যশীলতা, স্মরণশক্তি, কৃতজ্ঞতাবোধ, নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে যথার্থ সিদ্ধান্ত প্রদান শেখ হাসিনাকে কিংবদন্তি নেতায় পরিণত করেছে। তাঁর রাজনৈতিক সত্ত্বাটিও অসাধারণ। তিনি নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন সর্বাবস্থায়, সর্বাত্মক। রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করেছেন সকল সংকট ও আঘাতের। কখনো ষড়যন্ত্র বা অপকৌশল আশ্রয়ী হননি। বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচারও প্রধানমন্ত্রী থেকেও বিশেষ কোনো ট্রাইব্যুনালে করেননি। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দর্শনের মূলে বাংলার মানুষ। কারণ বাবার মতো বাংলার মানুষই যে তাঁর আপনজন। পদ্মা সেতু, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রোরেল, কর্ণফুলি টানেল, একশটি অর্থনৈতিক অঞ্চল- এসব কথা বা নাই বললাম। এই বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, মাছ উৎপাদনে চতুর্থ। শেখ হাসিনার বাংলাদেশে মানুষ না খেয়ে মরে না, পেট পুরে খায়। একজন মানুষও যাতে গৃহহীন না থাকে সে স্বপ্নও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন তিনি।

এফ এম শাহীন বলেন, আজকের বিষয়টি আমার জন্য অনেক লোভনীয়। কারণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন কর্মী ও শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসেবে তাকে নিয়ে কথা বলাটা আমার জন্য অনেক আনন্দের ও গৌরবের বিষয়। আপনারা অবশ্যই জানেন যে গত বছর প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমরা তার ৭৪টি দুর্লভ ছবি নিয়ে আমরা গৌরব ৭১ রবীন্দ্র সরোবরে চারদিনব্যাপী একটা অনুষ্ঠান করেছিলাম যা সে সময় হাজার হাজার মানুষসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতারা সেগুলো দেখতে এসেছিল। আমরা সেই অনুষ্ঠানের যে শিরোনাম দিয়েছিলাম যেটা আমি আমার এক লেখায়ও দিয়েছিলাম সেটা হলো ‘প্রজন্মের প্রার্থনায় শতায়ু হোক শেখ হাসিনা’। আমরা এই প্রজন্মের মানুষরা বিশ্বাস করি যে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা শতায়ু লাভ করলে শুধু আমাদের এই প্রজন্ম না আগামী ১০ থেকে ১৫ প্রজন্ম পর্যন্ত তার অধিকার, তার ভবিষ্যৎ, তার স্বপ্নের একটি বাস্তবায়নের রূপ রেখা দেখতে পারবে। কারণ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আজ বাংলাদেশের জননেত্রী শুধু এটাই নয় কারণ তিনি আজ বিশ্ব মঞ্চে দাঁড়িয়ে শোষিত মানুষের কথা বলছেন।  আজকে বৈশ্বিক জলবায়ুর যে সমস্যার মধ্যে আমরা আছি ও ভবিষ্যতে আরও সম্মুখীন হতে যাচ্ছি সেখানে এটার সমাধানের জন্য বাঙালির মধ্যে তিনি একমাত্র যে একটি বিশেষ রোল মডেল পালন করছে সেই বিশ্ব মঞ্চে। শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। যোগাযোগ অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, গ্যাস, নারীর ক্ষমতায়ন, বিনামূল্যে স্কুল পর্যায়ে সকল শিক্ষার্থীর নিকট বই পৌঁছিয়ে দেওয়া, খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, সামাজিক বিভিন্ন কর্মসূচির আওতায় পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নেওয়া, অসহায়-বিধবা-প্রতিবন্ধী-অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদান, আশ্রায়ন প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পসহ সর্বক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন করে ২০৪১ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত করতে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। শেখ হাসিনার পর্বতসম অকুতোভয়, অসীম সাহস, কর্মে পারদর্শিতা, দৃঢ় মনোবল এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে দৃঢ়তা তাঁকে করেছে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য সন্তান, দক্ষ ও বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক। অর্থনীতি, যোগাযোগ, তথ্য-প্রযুক্তি, কৃষি, নারীর ক্ষমতায়ন, জীবন যাত্রার মান প্রায় সর্বক্ষেত্রেই বিশ্ববাসীর নিকট সমীহ করার মতো অবস্থায় পৌঁছে দিচ্ছেন বাংলাদেশকে। তাইতো ষড়যন্ত্র ও বিশ্বব্যাংকের মিথ্যাচারকে উপেক্ষা ও পদদলিত করে অসীম সাহসিকতায় নিজস্ব অর্থায়নে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের সবচেয়ে মেগা প্রকল্প স্বপ্নের পদ্মা সেতু আজ গর্বিত বাস্তবতা।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »


আরও সংবাদ   বিষয়:  ভোরের পাতা সংলাপ   শেখ হাসিনা  







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]