প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে ২ কোটির বেশি গ্রামীণ অফগ্রিডের জনগণ বিদ্যুতায়নের আওতায় এসেছেন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্যান্য নাবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে সৌরবিদ্যুতের সম্ভাবনাই বেশি।
কিন্তু জমি বেশি লাগে বিধায় সৌরবিদ্যুতের জন্য উদ্ভাবনী সমাধান প্রয়োজন। যদিও আমরা ছাদে সৌর এবং ভাসমান সৌর প্রযুক্তির দিকে এগোচ্ছি। ছাদ সৌরবিদ্যুতকে জনপ্রিয় করার জন্য নেট মিটারিং সিস্টেম প্রবর্তন করা হয়েছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বছরভিত্তিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্পদ মূল্যায়ন ও নবায়নযোগ্য উৎস হতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য রোডম্যাপ-২০৩০ অনুসারে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
সৌরবিদ্যুতের জন্য খসড়া রোডম্যাপ-২০৪১ নিয়ে পর্যালোচলা করা হচ্ছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, জাতিসংঘের উচ্চস্তরের সংলাপে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ৪০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি নতুন অর্থায়ন ও বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে।
নতুন প্রতিশ্রুতির ফলে নাবায়নযোগ্য জ্বালানির ইনস্টল ক্ষমতা এবং জ্বালানি দক্ষতার উল্লেখযোগ্যহারে উন্নতি হবে। ফলে লাখ লাখ নতুন সবুজ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
ভোরের পাতা/অ