তিনি বলেন, আগামী বছরের জুনে উদ্বোধন করা হবে পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী এটি উদ্বোধন করবেন। বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেলও চালু হবে ২০২২ সালে।
এ সময় ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজের উদ্বোধনকালে কোনো অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। সেই সঙ্গে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ চললেও জনগণের যেন ভোগান্তি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখারও তাগিদ দেন।
আগামী বছরের ডিসেম্বরে খুলে দেওয়া হবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথমাংশ
ঢাকা শহরের উত্তরাঞ্চল তথা সাভার, আশুলিয়া ও ইপিজেড সংলগ্ন শিল্প এলাকার যানজট নিরসন এবং দ্রুত যোগাযোগব্যবস্থা উন্নয়নের লক্ষ্যে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পটি গ্রহণ করে সরকার।
এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ২৪ কিলোমিটার। এতে উত্তরাঞ্চলের ৩০ জেলার গাড়ি রাজধানীর ভেতরে প্রবেশ না করেই সরাসরি চলে যেতে পারবে দেশের পশ্চিম ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে।
এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকা। ২০২৬ সালের জুন মাসে এ প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান, আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ফারুক হাসান তুহিনসহ আরও অনেকে।
ভোরের পাতা/অ