তিনি বলেন, আমাদের প্রবাসী বাংলাদেশিরা শুধু আমেরিকাতে বিনিয়োগ করবেন তা না, যতদূর সম্ভব বাংলাদেশেও বিনিয়োগ করতে পারেন।
এ সময় বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রবাসীদের জানান প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কথাও বক্তব্যে উল্লেখ করেন তিনি।
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল রাখতে সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপও প্রবাসীদের সামনে তুলে ধরেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার অনেকগুলো গণমাধ্যমের অনুমতি দিয়ে বলার ও লেখার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। তবে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত যেন না করা না হয়, সেদিকে গণমাধ্যমকর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে।
১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার কথাও অনুষ্ঠানে বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর ছয় বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে দেশে ফিরলে তার জীবনের ওপর শঙ্কা থাকলেও তিনি কখনও থেমে থাকেননি।
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার পর রাতে নিউ ইয়র্কের ম্যারিয়ট হোটেলে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
ভোরের পাতা/অ